অ্যাকটিভ কেস নিম্নগামী দেশে, কোভিড তথ্য জেনে নিন

অ্যাকটিভ কেস নিম্নগামী দেশে, কোভিড তথ্য জেনে নিন

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ গত কয়েক দিনে নিম্নগামী হতে শুরু করেছিল। মাঝে একধাক্কায় প্রায় অনেকগুণ বেড়েছিল দেশের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তুলনায় বেড়েছিল অ্যাকটিভ কেসও। দীপাবলীর পর থেকে এই গ্রাফ তলানির দিকে আসছিল। আজও দেড় হাজারের কম আক্রান্ত হল দেশে। যদিও সতর্কতা যে অবলম্বন করতেই হবে তা বলাই বাহুল্য। কারণ ওমিক্রনের নয়া উপপ্রজাতি নিয়ে চিন্তা বেড়েছে।

আরও পড়ুন- শরীরের কথা জানাবে পোশাক! বিশেষ উপাদানে তৈরি সুতোয় চমক দিলেন বিজ্ঞানীরা

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ০৮২ জন। দেশের মোট কোভিড সংক্রমিতের সংখ্যা ৪ কোটি ৪৬ লক্ষ ৫৯ হাজার ৪৪৭ জন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৫ হাজার ২০০। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮ শতাংশের বেশিই। আর এখনও অবধি কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন মোট ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ৪৮৬ জন। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় ২২০ কোটির কাছাকাছি ডোজ।

তবে কোভিডের অন্যান্য উপসর্গ মাঝে মাঝে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। ঠিক যেমন ‘কোভিড কাশি’ নিয়ে এখন চিন্তা বাড়ছে সাধারণের। সাধারণভাবে দেখতে গেলে সর্দি-কাশির মূল উপসর্গের সঙ্গে কোভিডের উপসর্গের তেমন কোনও তফাৎ নেই। অর্থাৎ এক লহমায় বোঝা মুশকিল যে কোনটা কোভিডের কাশি আর কোনটা সাধারণ সর্দির। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্যেও সূক্ষ্ম একটা তফাৎ রয়েছে। জানান হয়েছে, সাধারণ কাশি ৬-৭ দিনের মধ্যেই সেরে যায়। কিন্তু কোভিড কাশি দীর্ঘস্থায়ী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পুজোর আবহে কি বাড়ল কোভিড গ্রাফ? দেখে নিন পরিসংখ্যান

পুজোর আবহে কি বাড়ল কোভিড গ্রাফ? দেখে নিন পরিসংখ্যান

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ মোটামুটি একই জায়গায় বিরাজ করছে। এদিন দৈনিক আক্রান্ত ৩ হাজারের নীচেই আছে। তুলনায় কমেছে অ্যাকটিভ কেসও। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আশঙ্কা বৃদ্ধি করছে। তাই সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে।

আরও পড়ুন- উত্তরাখণ্ডে তুষারধসের বলি এভারেস্টজয়ী পর্বতারোহী! ছন্দার পর সবিতা

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৫২৯ জন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩২ হাজার ২৮২ জন। এদিকে একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১২ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিডে মোট মৃতের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৭৪৫ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮ শতাংশের বেশিই। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৪ কোটি ৪৬ লক্ষ ৪ হাজার ৪৬৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। এদিকে মোট সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ৪৩ হাজার ৪৩৬ জন। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় ২১৮ কোটি ৮৪ লক্ষের বেশি ডোজ।

এদিকে ডেঙ্গি নিয়েও দেশের ভয় বাড়ছে। অন্যান্য রাজ্যের মতো বাংলাতেও মশা বাহিত রোগের বাড়াবাড়ি দেখা গিয়েছে ইতিমধ্যেই। ২০ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে মোট আক্রান্তের সংখ্যা। এরই মাঝে আবার নতুন নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে। চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের জেলার বাইরে যাওয়া নিয়ে নয়া নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। অন্য একাধিক রাজ্যও মশার উপদ্রব থেকে বাদ যায়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পুজোর দিনে দেশের কোভিড গ্রাফ কেমন? জেনে নিন

পুজোর দিনে দেশের কোভিড গ্রাফ কেমন? জেনে নিন

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ মোটামুটি একই জায়গায় বিরাজ করছে। এদিনও দৈনিক আক্রান্ত ৩ হাজারের ওপর রয়েছে। তবে সামান্য কমেছে অ্যাকটিভ কেস। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আশঙ্কা বৃদ্ধি করছে। তাই সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন- ‘এমন দুর্নীতি দেশে হয়নি’, লালু, সুখরামকেও ছাপিয়ে গিয়েছে, পার্থ-কাণ্ড বিস্ফোরক সৌগত

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৮০৫ জন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩৮ হাজার ২৯৩ জন। এদিকে একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২৬ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিডে মোট মৃতের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৬৫৫ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮ শতাংশের বেশিই। এই মুহূর্ত পর্যন্ত দেশ জুড়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ২৪ হাজার ১৬৪ জন। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় ২১৮ কোটি ৬৮ লক্ষের বেশি ডোজ। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন প্রায় ১৬ লক্ষ ২৯ হাজার মানুষ।

এদিকে করোনার মধ্যেই আতঙ্ক বৃদ্ধি করছে ‘উপসর্গহীন’ ডেঙ্গি! নাইসেডের রিপোর্ট এই নিয়ে চিন্তা বাড়াচ্ছে। ডেঙ্গির প্রাথমিক উপসর্গ দীর্ঘদিন জ্বর এবং রক্তে প্লেটলেট কমে যাওয়া। কিন্তু সম্প্রতি এমন চিত্র ধরা পড়েছে রাজ্যে যে, রোগীদের জ্বর থাকছে না, প্লেটলেটও কমছে না। অথচ অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে রক্তে। অনুমান করা হচ্ছে, ডেঙ্গির জীবাণু রূপ বদলেছে। আর তাকেই চিকিৎসার পরিভাষায় বলা হচ্ছে ‘ডেন থ্রি’।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কোভিড গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী দেশে, পুজোর আগে চিন্তা বাড়ছে

কোভিড গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী দেশে, পুজোর আগে চিন্তা বাড়ছে

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ মোটামুটি একই জায়গায় বিরাজ করছে। এদিনও দৈনিক আক্রান্ত ৩ হাজারের ওপর রয়েছে। তবে সামান্য কমেছে অ্যাকটিভ কেস। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আশঙ্কা বৃদ্ধি করছে। তাই সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন- ‘এমন দুর্নীতি দেশে হয়নি’, লালু, সুখরামকেও ছাপিয়ে গিয়েছে, পার্থ-কাণ্ড বিস্ফোরক সৌগত

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৬১৫ জন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪২ হাজার ৩৫৮ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮ শতাংশের বেশিই। এই মুহূর্ত পর্যন্ত দেশ জুড়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ৯ হাজার ৫২৫ জন। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় ২১৮ কোটি বেশি ডোজ। এতদিনে মোট মৃত্যু হয়েছে, ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৫৮৪ জনের। তবে দেশের সব রাজ্যের মধ্যে সবথেকে বেশি ভয় বাড়াচ্ছে কেরল। গত ২৪ ঘণ্টায় কেরলে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা এখনও হাজারের ওপরেই। কোভিড বুলেটিন অনুযায়ী, কেরলে দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ১ হাজার ১৪৫ জন।

এদিকে করোনার মধ্যেই আতঙ্ক বৃদ্ধি করছে ‘উপসর্গহীন’ ডেঙ্গি! নাইসেডের রিপোর্ট এই নিয়ে চিন্তা বাড়াচ্ছে। ডেঙ্গির প্রাথমিক উপসর্গ দীর্ঘদিন জ্বর এবং রক্তে প্লেটলেট কমে যাওয়া। কিন্তু সম্প্রতি এমন চিত্র ধরা পড়েছে রাজ্যে যে, রোগীদের জ্বর থাকছে না, প্লেটলেটও কমছে না। অথচ অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে রক্তে। অনুমান করা হচ্ছে, ডেঙ্গির জীবাণু রূপ বদলেছে। আর তাকেই চিকিৎসার পরিভাষায় বলা হচ্ছে ‘ডেন থ্রি’।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

মৃত্যু নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না, দেশের কোভিড গ্রাফে ওঠানামা চলছেই

মৃত্যু নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না, দেশের কোভিড গ্রাফে ওঠানামা চলছেই

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ মোটামুটি একই জায়গায় বিরাজ করছে। তবে এদিনও দৈনিক আক্রান্ত ৫ হাজারের নীচেই রয়েছে। কমেছে অ্যাকটিভ কেসও। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে সুস্থতার হার কার্যত একই জায়গায় আছে, যা স্বস্তির বিষয়। কিন্তু সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন- দিল্লির বাতাসে ধুলোর মেঘ, টুইন টাওয়ার ধ্বংসে ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়তে চলেছে মানবজীবনে

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ০৪৩ জন। আবার একদিনে সুস্থ হয়েছে ৪ হাজার ৬৭৬ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৬৭ হাজার ৩৪০ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৭ হাজার ৩৭৯ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ২১৬ কোটি ৮৩ লক্ষের বেশি ডোজ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে প্রায় ১৩ লক্ষের বেশি ডোজ। এতদিনে মোট মৃত্যু হয়েছে, ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৩৭০ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের।

এদিকে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির মাঝে ডেঙ্গুর বাড়বাড়ন্ত স্বাভাবিকভাবেই চিন্তা বাড়িয়েছে। ডেঙ্গি মোকাবিলার জন্য ফিভার ক্যাম্প চালু করা হচ্ছে। এই আবহের মধ্যেই আশার খবর। দেশে ডেঙ্গির ভ্যাকসিনের প্রথম পর্যায়ের ট্রায়ালের অনুমতি পেয়েছে এক সংস্থা। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী দু’বছরের মধ্য এই টিকা বাজারে চলে আসবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

৬ হাজারের আশেপাশে দেশের কোভিড গ্রাফ, সুস্থতা বেড়েছে

৬ হাজারের আশেপাশে দেশের কোভিড গ্রাফ, সুস্থতা বেড়েছে

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ আজ কিছুটা চিন্তা কম করবে। দৈনিক সংক্রমণ ৬ হাজারের নীচে না নামলেও কিছু বেশি আছে গত ২৪ ঘণ্টায়। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে ক্রমাগত নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেস। কিন্তু সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন- পরিচারিকার উপর অকথ্য অত্যাচার, বাধ্য করা হয় মূত্র চাটতে, গ্রেফতার BJP-র সেই নেত্রী

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ১৬৮ জন। আবার একদিনে সুস্থ হয়েছে ৯ হাজার ৬৮৫ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ৫৫ হাজার ৩৬৫ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫৯ হাজার ২১০ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৬৮ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ২১২ কোটি ৭৫ লক্ষের বেশি ডোজ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে ২২ লক্ষ ৪০ হাজারের বেশি ডোজ।

এদিকে জানা গিয়েছে, ভারতের ১৮ বছর থেকে ৫৯ বছর বয়সীদের মোট সংখ্যার প্রায় ৭৭ কোটির মধ্যে মাত্র ১২ শতাংশ নিয়েছেন কোভিডের বুস্টার টিকা। এমনকি এও জানা গিয়েছে, দেশের একাধিক রাজ্যে বুস্টার টিকাদানের হার ১১ শতাংশ কিংবা তার চেয়েও কম। এইসব রাজ্যগুলির মধ্যে আছে গোয়া, পঞ্জাব, হরিয়ানা। সরকারি তথ্য এটাও বলছে, ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের নিয়ে সবচেয়ে বিপজ্জনক বয়ঃসীমার প্রায় ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে মাত্র ৩৫ শতাংশ বুস্টার টিকা নিয়েছেন। সুতরাং এক কথায়, ভারতে কোভিড বুস্টার টিকা নেওয়াতে ব্যাপক অনিচ্ছা দেখা দিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দেশে একদিনে মৃত প্রায় ১ হাজার ৪০০! নয়া ঢেউয়ের আশঙ্কা আরও তীব্র

দেশে একদিনে মৃত প্রায় ১ হাজার ৪০০! নয়া ঢেউয়ের আশঙ্কা আরও তীব্র

নয়াদিল্লি: বিগত কয়েক দিন যাবত স্বস্তি বজায় থাকলেও আবার দেশের কোভিড গ্রাফ নিয়ে বিরাট চিন্তা বাড়ছে। আজ তুলনায় দৈনিক সংক্রমণ কমলেও একদিনে মৃত্যু বিরাট মাত্রায় বেড়েছে। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হলেও সবথেকে বেশি চিন্তা হচ্ছে দিল্লিকে নিয়ে। শুধু দিল্লি নয়, রাজস্থান, পাঞ্জাব, কেরল, তামিলনাড়ুর নিয়েও চিন্তা। কারণ সেখানে করোনা গ্রাফ শেষ কয়েক দিন থেকে ঊর্ধ্বমুখী। মাঝে অনেক রাজ্যে কোভিড বিধি শিথিল করে দিয়েছিল। কিন্তু এখন আবার নতুন করে নিয়ম লাগু করা হচ্ছে। মাস্কও বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন- ভিনগ্রহের বাসিন্দাদের সাংকেতিক আমন্ত্রণ নাসার, আতঙ্কে বিজ্ঞানীদের একাংশ

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৪৮৩ জন। এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৩৯৯ জনের। আবার একদিন সুস্থ হয়েছে ১ হাজার ৯৭০ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ২৫ লক্ষ ২৩ হাজার ৩১১ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৫ হাজার ৬৩৬। এদিকে মোট মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ২৩ হাজার ৬২২ জনের। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৭৫ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ১৮৭ কোটি ৯৫ লক্ষের বেশি ডোজ। ভারতের করোনা কালে প্রথম থেকে সংক্রমণের শীর্ষে ছিল মহারাষ্ট্র। এখন আশঙ্কা, দিল্লি যেন তার জায়গা না নিয়ে নেয় নতুন করে। করোনার চতুর্থ ঢেউ নিয়ে উদ্বেগ ব্যাপক হারে বাড়ছে।

এদিকে আজই জরুরি ভিত্তিতে ৬ থেকে ১২ বছর বয়সি শিশুদের কোভিড টিকা কোভ্যাক্সিন ব্যবহারে ছাড়পত্র দিয়েছে সরকার। টিকা এবং ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ডিসিজিআই জরুরি ভিত্তিতে এই টিকা ব্যবহারে ছাড়পত্র দিয়েছে। ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটি ভারত বায়োটেকের কাছ থেকে তাদের ভ্যাকসিনের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছিল। ২ থেকে ১২ বছর বয়সিদের ভ্যাকসিন ট্রায়ালের রিপোর্ট খতিয়ে দেখার পরেই এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তাদের পক্ষ থেকে। তবে কবে থেকে চালু হবে টিকা, তা নিয়ে এখনই স্পষ্ট করে কেন্দ্র কিছু জানায়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দৈনিক সংক্রমণ-মৃত্যুতে বড় পতন দেশে, টিকাকরণে আরও জোর

দৈনিক সংক্রমণ-মৃত্যুতে বড় পতন দেশে, টিকাকরণে আরও জোর

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ নিয়ে আজ আবার স্বস্তি ফিরে এল। কারণ দৈনিক সংক্রমণ তুলনায় কম হয়েছে। একদিনে মৃত্যুর সংখ্যাতেও বড় পরিবর্তন। সব মিলিয়ে বিগত কিছু দিন ধরেই করোনা গ্রাফ কার্যত একই জায়গায় ঘোরাফেরা করছে দেশে। বিধিনিষেধ উঠে গেলেও কোনও ভাবেই যাতে সংক্রমণ মাথাচাড়া না দেয়, তার জন্য টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়ে। এরই মাঝে আবার করোনার ‘এক্সই’ প্রজাতি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন: ‘হাইব্রিড কোভিড’ নিয়ে বড় আশঙ্কা করছে ‘হু’, এই লক্ষণগুলি চিন্তা বাড়াবে

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৮৬১ জন, এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। আবার একদিন সুস্থ হয়েছে ৯২৯ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ২৫ লক্ষ ০৩ হাজার ৩৮৩ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১১ হাজার ০৫৮। এদিকে মোট মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ২১ হাজার ৬৯১ জনের। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৭৬ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ১৮৫ কোটির বেশি ডোজ। ইতিমধ্যে দেশে কোভিড বিধি প্রায় প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং অনেকে রাজ্যে মাস্ক ব্যবহারেও শিথিলতা জারি করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, দেশ পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার পথেই।

এদিকে চিনে করোনার ভয়ঙ্কর অবস্থা হয়ে রয়েছে। এছাড়াও ব্রিটেন, জার্মানি সহ ইউরোপের একাধিক দেশে করোনার বাড়বাড়ন্ত দেখা গিয়েছে। তাই ভারত সরকার কোনও রকম ঝুঁকি নিতেই চাইছে না। এখানেও যে পরিস্থিতি যে কোনও সময়ে খারাপ হতে পারে সেই আশঙ্কা করেই কেরল, দিল্লি, মহারাষ্ট্র, মিজোরাম, হরিয়ানা, এই পাঁচ রাজ্যকে সতর্ক করেছে তারা। গোটা দেশের মধ্যে কয়েকটি রাজ্য এখনও করোনা আক্রান্তের শীর্ষের দিকেই রয়েছে। তাই তাদের সতর্ক করে চিঠি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রের স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দৈনিক সংক্রমণ বাড়ল দেশে, ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের টিকাপ্রদান শুরু

দৈনিক সংক্রমণ বাড়ল দেশে, ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের টিকাপ্রদান শুরু

নয়াদিল্লি: তৃতীয় ঢেউয়ের আতঙ্ক কাটিয়ে উঠেছে দেশ। করোনা ভাইরাস চতুর্থ ঢেউ আসবে এই রকম কোনও দাবি এখন আর করা হচ্ছে না। অধিকাংশের মতেই, করোনার চতুর্থ ঢেউ আর কোনও প্রভাব ফেলবে না। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে দেশের কোভিড গ্রাফে আরও হেরফের হল আজ। দৈনিক সংক্রমণ বাড়ল তবে দৈনিক মৃত্যু প্রায় একই। অ্যাকটিভ কেস তুলনামুলকভাবে নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে।

আরও পড়ুন- ‘রাজনৈতিক হিংসা কাম্য নয়’,‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ’ দুই কাউন্সিলার খুনে উদ্বেগ প্রকাশ রাজ্যপালের

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৮৭৬। এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৯৮ জনের। দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিডের বলি ৫ লক্ষ ১৬ হাজার ০৭২ জন। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৩ হাজার ৮৮৪। পরিসংখ্যান বলছে, এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ২৪ লক্ষ ৫০ হাজার ০৫৫ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এখন দেশে সক্রিয় করোনা রোগী রয়েছেন ৩২ হাজার ৮১১ জন। দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৭২ শতাংশ। একই সঙ্গে দেশে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ১৮০ কোটি ৬০ লক্ষের বেশি ডোজ। তাহলে কি এটাই করোনার ইতি বলে মানা যাবে? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যা পরিস্থিতি তৈরি হয়ে গিয়েছে তাতে করোনাভাইরাস মানুষের মধ্যে থেকে যাবে, তবে আর বাড়াবাড়ি সৃষ্টি করবে না। তাই এই নিয়ে আরও আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। তাদের বক্তব্য, প্যানডেমিক এবং এন্ডেমিক হওয়ার পথেই চলে এসেছে।

এদিকে আজ থেকে দেশে ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের করোনা টিকাকরণ শুরু হল। এছাড়াও ষাটোর্ধ্বদের ক্ষেত্রে প্রিকশন ডোজের ক্ষেত্রে কোমর্বিডিটি যে বাধ্যবাধকতা ছিল, তাও প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে আজ থেকে। ১২, ১৩ ও ১৪ বছর বয়সীদেরকে আজ থেকে করোনা টিকা দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের বায়োলজিক্যাল-ই সংস্থার কোর্বেভ্যাক্স টিকা দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই ১৫ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সীদের  করোনা টিকা প্রদানের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে টিকাকরণ চলছে দেশে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *