হাজারের নীচে নামল দেশের কোভিড গ্রাফ, সুস্থতায় স্বস্তি

হাজারের নীচে নামল দেশের কোভিড গ্রাফ, সুস্থতায় স্বস্তি

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ গত কয়েক দিনে নিম্নগামী হতে শুরু করেছিল। মাঝে একধাক্কায় প্রায় অনেকগুণ বেড়েছিল দেশের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তুলনায় বেড়েছিল অ্যাকটিভ কেসও। দীপাবলীর পর থেকে আপাতত কমেছে এই গ্রাফ। যদিও সতর্কতা যে অবলম্বন করতেই হবে তা বলাই বাহুল্য। কারণ করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গি নিয়েও ভয় থেকে থেকে যাচ্ছে এবং কোভিডেরও অন্যান্য উপসর্গ বৃদ্ধি পাচ্ছে দেশে। তবে আজ ১ হাজারের নীচে নামল এই গ্রাফ।

আরও পড়ুন- টেট উত্তীর্ণদের ধরনার বিরোধিতায় হাই কোর্টে পর্ষদ, দ্রুত শুনানির আরজি

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৮৩০ জন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২১ হাজার ৬০৭ জন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ৯৫ হাজার ১৮০ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮ শতাংশের বেশিই। আর এখনও অবধি কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন মোট ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৯৮১ জন। গত একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৭৭১ জন।  টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় ২১৯ কোটি ৫৭ লক্ষের বেশি ডোজ।

ইতিমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে করোনা প্রজাতি প্রায় ৬০ শতাংশ সংক্রমণ ঘটিয়েছে, যাকে আপাতত সবথেকে ভয়ঙ্কর প্রজাতি বলা হচ্ছে, ওমিক্রনের সেই BAQ1 প্রজাতির হদিশ মিলেছে ভারতে তাই চিন্তা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা আরও বেশি আতঙ্কিত হচ্ছেন করোনার এই নয়া প্রজাতির জন্য। একবার যদি এই সংক্রমণ আবার আগের মতো বাড়তে শুরু করে তাহলে তা ঠেকানো মুশকিল হবে এটা সকলের জানা। তাই এখন আরও বেশি সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে কার কী উপসর্গ দেখা যাচ্ছে সেই বিষয়েও খেয়াল রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আবার দেশের কোভিড গ্রাফে মিলল স্বস্তি, যা বলছে তথ্য

আবার দেশের কোভিড গ্রাফে মিলল স্বস্তি, যা বলছে তথ্য

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ গত কয়েক দিনে নিম্নগামী হতে শুরু করেছিল। মাঝে একধাক্কায় প্রায় দেড়গুণ বেড়েছিল দেশের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তুলনায় বেড়েছিল অ্যাকটিভ কেসও। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা কিছুটা হলেও চিন্তা বৃদ্ধি করেছে। কিন্তু আজ মিলল স্বস্তি। যদিও সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন আপাতত উৎসব মরসুম চলবে। তাই সতর্কতা যে অবলম্বন করতেই হবে তা বলাই বাহুল্য।

আরও পড়ুন- উত্তরাখণ্ডে তুষারধসের বলি এভারেস্টজয়ী পর্বতারোহী! ছন্দার পর সবিতা

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৪২৪ জন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২৮ হাজার ০৭৯ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮ শতাংশের বেশিই। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় ২১৮ কোটি ৯৯ লক্ষের বেশি ডোজ। সম্প্রতি একদিনে দেশের কোভিড গ্রাফ হঠাৎ অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। যার ফলে চিন্তাও বেড়েছিল সাধারণ মানুষের। কিন্তু অল্প দিনেই সেই গ্রাফ আবার কমেও গেল। আপাতত দৈনিক সংক্রমণ এবং অ্যাকটিভ কেসে কিছুটা স্বস্তি।

যদিও এদিকে ডেঙ্গি নিয়ে দেশের ভয় বাড়ছে। বাংলা সহ অন্যান্য রাজ্যেও মশা বাহিত রোগের বাড়াবাড়ি দেখা গিয়েছে ইতিমধ্যেই। একাধিক রাজ্যে মশার উপদ্রব দিন কে দিন বাড়ছে যা আশঙ্কার বিষয়। সবথেকে বেশি আতঙ্ক তৈরি করেছে উপসর্গহীন ডেঙ্গি। অক্সিজেনের মাত্রা এক ধাক্কায় কমে যাচ্ছে, কিন্তু ডেঙ্গির বাকি উপসর্গ সেইভাবে প্রকাশ পাচ্ছে না। এতেই বাড়ছে সাধারণের আতঙ্ক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একদিনে প্রায় দেড়গুণ বাড়ল দেশের দৈনিক আক্রান্ত, বৃদ্ধি পেল অস্বস্তি

একদিনে প্রায় দেড়গুণ বাড়ল দেশের দৈনিক আক্রান্ত, বৃদ্ধি পেল অস্বস্তি

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ গত কয়েক দিনে নিম্নগামী হতে শুরু করেছিল। কিন্তু গত ২৪ ঘণ্টায় একধাক্কায় প্রায় দেড়গুণ বাড়ল দেশের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তুলনায় বেড়েছে অ্যাকটিভ কেসও। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা কিছুটা হলেও চিন্তা বৃদ্ধি করছে। তাই সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন আপাতত উৎসব মরসুম চলবে। তাই সতর্কতা যে অবলম্বন করতেই হবে তা বলাই বাহুল্য।

আরও পড়ুন- উত্তরাখণ্ডে তুষারধসের বলি এভারেস্টজয়ী পর্বতারোহী! ছন্দার পর সবিতা

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৭৯৭ জন। একদিনে সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৩ হাজার ৮৮৪ জন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২৯ হাজার ২৫১ জন। এদিকে একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২৪ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিডে মোট মৃতের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৭৭৮ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮ শতাংশের বেশিই। এদিকে মোট সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ৫১ হাজার ২২৮ জন। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় ২১৮ কোটি ৯৩ লক্ষের বেশি ডোজ।

এদিকে ডেঙ্গি নিয়েও দেশের ভয় বাড়ছে। অন্যান্য রাজ্যের মতো বাংলাতেও মশা বাহিত রোগের বাড়াবাড়ি দেখা গিয়েছে ইতিমধ্যেই। অন্য একাধিক রাজ্যও মশার উপদ্রব থেকে বাদ যায়নি। সবথেকে বেশি আতঙ্ক তৈরি করেছে উপসর্গহীন ডেঙ্গি। অক্সিজেনের মাত্রা এক ধাক্কায় কমে যাচ্ছে, কিন্তু ডেঙ্গির বাকি উপসর্গ সেইভাবে প্রকাশ পাচ্ছে না। এতেই বাড়ছে আতঙ্ক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সপ্তাহের শুরুর দেশের কোভিড গ্রাফ স্বস্তির, টিকাকরণে দাপট

সপ্তাহের শুরুর দেশের কোভিড গ্রাফ স্বস্তির, টিকাকরণে দাপট

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ মোটামুটি একই জায়গায় বিরাজ করছে। তবে এদিন দৈনিক আক্রান্ত ৫ হাজারের নীচে নেমেছে। কমেছে অ্যাকটিভ কেসও। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে সুস্থতার হার কার্যত একই জায়গায় আছে, যা স্বস্তির বিষয়। কিন্তু সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন- দিল্লির বাতাসে ধুলোর মেঘ, টুইন টাওয়ার ধ্বংসে ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়তে চলেছে মানবজীবনে

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৮৫৮ জন। আবার একদিনে সুস্থ হয়েছে ৪ হাজার ৭৩৫ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৬৪ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৮ হাজার ০২৭ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ২১৬ কোটি ৭০ লক্ষের বেশি ডোজ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে প্রায় ১৩ লক্ষের বেশি ডোজ। এতদিনে মোট মৃত্যু হয়েছে, ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৩৫৫ জনের।

এদিকে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে দেশে। করোনার ভ্যাকসিন নেওয়ার পর মৃত্যু হয়েছে মেয়ের, এমন বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে ধনকুবের বিল গেটস এবং সেরাম ইনস্টিটিউটের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন এক ব্যক্তি। তিনি ১ হাজার কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, কোভিশিল্ড টিকার ডোজ নিয়েই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তাঁর মেয়ের শরীরে। আর তার জেরেই মৃত্যু হয় তাঁর। এই কারণে গেটস ও সেরামকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কোন জায়গায় অবস্থান করছে দেশের কোভিড গ্রাফ, জেনে নিন

কোন জায়গায় অবস্থান করছে দেশের কোভিড গ্রাফ, জেনে নিন

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ মোটামুটি একই জায়গায় বিরাজ করছে। এদিনও দৈনিক আক্রান্ত ৫ হাজারের ওপর। তবে কমেছে অ্যাকটিভ কেস। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে সুস্থতার হার কিঞ্চিৎ বেড়েছে যা স্বস্তির বিষয়। কিন্তু সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন- দিল্লির বাতাসে ধুলোর মেঘ, টুইন টাওয়ার ধ্বংসে ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়তে চলেছে মানবজীবনে

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৫৫৪ জন। আবার একদিনে সুস্থ হয়েছে ৬ হাজার ৩২২ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ১৩ হাজার ২৯৪ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৮ হাজার ৮৫০ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৭০ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ২১৪ কোটি ৭৭ লক্ষের বেশি ডোজ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে প্রায় ২১ লক্ষের বেশি ডোজ। এতদিনে মোট মৃত্যু হয়েছে, ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ১৩৯ জনের।

এদিকে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে দেশে। করোনার ভ্যাকসিন নেওয়ার পর মৃত্যু হয়েছে মেয়ের, এমন বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে ধনকুবের বিল গেটস এবং সেরাম ইনস্টিটিউটের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন এক ব্যক্তি। তিনি ১ হাজার কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, কোভিশিল্ড টিকার ডোজ নিয়েই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তাঁর মেয়ের শরীরে। আর তার জেরেই মৃত্যু হয় তাঁর। এই কারণে গেটস ও সেরামকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও কমল দেশের কোভিড গ্রাফ, দাপটে চলছে টিকাকরণ

আরও কমল দেশের কোভিড গ্রাফ, দাপটে চলছে টিকাকরণ

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ আজ কিছুটা আবার স্বস্তি দিয়েছে। খানিকটা কমেছে দৈনিক আক্রান্ত। কমেছে অ্যাকটিভ কেসও। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। অন্যদিকে অ্যাকটিভ কেস কার্যত একই জায়গায় ঘোরাফেরা করলেও আজ কিঞ্চিৎ কম। কিন্তু সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন- দিল্লির বাতাসে ধুলোর মেঘ, টুইন টাওয়ার ধ্বংসে ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়তে চলেছে মানবজীবনে

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৯১০ জন। আবার একদিনে সুস্থ হয়েছে ৭ হাজার ০৩৪ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ৮০ হাজার ৪৬৪ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫৩ হাজার ৯৭৪ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৬৯ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ২১৩ কোটি ৫২ লক্ষের বেশি ডোজ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে প্রায় ৩২ লক্ষের বেশি ডোজ। এতদিনে মোট মৃত্যু হয়েছে, ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ০০৭ জনের।

এদিকে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে দেশে। করোনার ভ্যাকসিন নেওয়ার পর মৃত্যু হয়েছে মেয়ের, এমন বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে ধনকুবের বিল গেটস এবং সেরাম ইনস্টিটিউটের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন এক ব্যক্তি। তিনি ১ হাজার কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, কোভিশিল্ড টিকার ডোজ নিয়েই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তাঁর মেয়ের শরীরে। আর তার জেরেই মৃত্যু হয় তাঁর। এই কারণে গেটস ও সেরামকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

১০ হাজারের নীচে নামল দেশের দৈনিক সংক্রমণ, সুস্থতা বেড়েছে

১০ হাজারের নীচে নামল দেশের দৈনিক সংক্রমণ, সুস্থতা বেড়েছে

নয়াদিল্লি: দেশের কোভিড গ্রাফ আজ কিছুটা চিন্তা কম করবে। দৈনিক সংক্রমণ ১০ হাজারের নীচে নেমে গিয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়। একাধিক রাজ্যের পরিসংখ্যানে বদল হয়েছে। এদিকে ক্রমাগত নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেস। কিন্তু সাধারণ মানুষকে যে সতর্ক থাকতে হবে তা বারবার করেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ করোনা ছাড়াও একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে। যার মধ্যে আছে মাঙ্কিপক্স। দেশেও এই রোগ এবং ডেঙ্গুর প্রভাব বাড়ছে বলেই আশঙ্কা।

আরও পড়ুন: ১৪ ঘণ্টার সিবিআই তল্লাশি শেষ, সিসোদিয়া বললেন, ‘ভয় পাই না’

কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, আজ দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৯ হাজার ৫২০ জন। এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৪১ জনের। এদিকে মোট মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৫৯৭ জনের। আবার একদিন সুস্থ হয়েছে ১২ হাজার ৮৭৫ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৭ লক্ষ ৮৩ হাজার ৭৮৮ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৮৭ হাজার ৩১১ জন। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৬২ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ২১১ কোটি ৩৯ লক্ষ ৮১ হাজার ৪৪৪ ডোজ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে ২৫ লক্ষ ৮৬ হাজারের বেশি ডোজ।

অন্যদিকে জোরকদমে চলছে প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ দেওয়ার অভিযান। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও। তবে করোনা ছাড়াও মাঙ্কিপক্স, ফ্লু, ডেঙ্গু প্রভৃতি রোগ নিয়েও আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। বাংলা সহ দেশের একাধিক রাজ্যের মানুষ চিন্তিত এই সব রোগ নিয়ে। তাই চিকিৎসকরা সকলকেই সাবধানে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দুই রাজ্য চিন্তা বাড়ল দেশের, কোভিড গ্রাফে বড় হেরফের

দুই রাজ্য চিন্তা বাড়ল দেশের, কোভিড গ্রাফে বড় হেরফের

নয়াদিল্লি: দেশের করোনা গ্রাফ নিয়ে চিন্তা মাঝে বেড়েছিল কারণ নতুন কোভিড ভ্যারিয়েন্টের হদিশ মিলেছিল। তবে সম্প্রতি দেশে দু’হাজারের নীচে নেমেছিল কোভিড গ্রাফ। কিন্তু বিগত কয়েক দিনে আবার উদ্বেগ। গত ২৪ ঘন্টায় এক লাফে অনেকটা বেশি হয়েছে দৈনিক সংক্রমণ। যদিও তা গতকালের তুলনায় কম। কিন্তু দুই রাজ্যকে নিয়ে বেড়েছে চিন্তা। মাঝে অনেক রাজ্যে কোভিড বিধি শিথিল করে দিয়েছিল। কিন্তু এখন আবার নতুন করে নিয়ম লাগু করা হচ্ছে সতর্ক থাকার জন্যই।

আরও পড়ুন: রোগের নাম শোনেনি এমন দেশেও ‘মাঙ্কিপক্স’! প্রবল চিন্তায় WHO

আজ কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, দেশের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৫ জন। এর মধ্যে রাজধানী দিল্লিতেই আক্রান্ত ৪৪৫ জন। মহারাষ্ট্রে একদিনে আক্রান্ত ৫৩৬ জন। এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের। আবার একদিনে সুস্থ হয়েছে ২ হাজার ১৫৮ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ২৬ লক্ষ ৯ হাজার ৩৩৫ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৩০৮। এদিকে মোট মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ২৪ হাজার ৫৭২ জনের। আপাতত দেশের সুস্থতার হার ৯৮.৭৫ শতাংশ। টিকাকরণও চলছে দাপটের সঙ্গে। এতদিনে মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ১৯৩ কোটি ১৩ লক্ষের বেশি ডোজ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেওয়া হয়েছে ১৪ লক্ষের বেশি ভ্যাকসিন ডোজ।

এদিকে ‘মাঙ্কিপক্স’ নিয়ে অন্য আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে, চিন্তা ‘টম্যাটো ফ্লু’ নিয়েও। তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পুনরায় সতর্কতা অবলম্বন করতে বলছে। মহামারি যে এখনও শেষ হয়নি, তা জানিয়ে রাখছে। যদিও ভারত সরকার ইতিমধ্যেই সতর্কতা অবলম্বন করে নির্দেশিকা জারি করেছে। বাংলার একাধিক পড়শি রাজ্য তথা দক্ষিণ ভারতের অনেক রাজ্যে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে বহু শিশু এমন খবর মিলছে। এই রোগের মূল উপসর্গ প্রবল জ্বর এবং র‍্যাশ। ওড়িশা থেকে কেরল, তামিলনাড়ু সহ একাধিক রাজ্য মিলিয়ে প্রায় শতাশিক শিশু এই রোগে সংক্রমিত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এক লক্ষের নীচে নামল দেশের দৈনিক সংক্রমণ, কাঁটা সেই মৃত্যু

এক লক্ষের নীচে নামল দেশের দৈনিক সংক্রমণ, কাঁটা সেই মৃত্যু

নয়াদিল্লি: দেশের দৈনিক সংক্রমণ এবং সংক্রমণের হার আগের তুলনায় কমলেও এখনও প্রায় লাগামছাড়া দৈনিক মৃত্যু। আজও আটশোর ওপর এই সংখ্যা যা অবশ্যই দুশ্চিন্তার! তবে দৈনিক সংক্রমণের হার আজ কিছুটা কমেছে তুলনায়। অনেক দিন পর আজ দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষের নীচে। সব মিলিয়ে দেশের করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি একটু একটু করে হয়তো ভাল জায়গায় ফিরছে কিন্তু কাঁটা সেই মৃত্যুই। ওমিক্রন প্রজাতি নিয়েও একটা চাপা আতঙ্ক রয়ে গিয়েছে, কারণ তার সাব ভ্যারিয়েন্ট অনেক দেশে ছেয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। আবার চলতি টিকাও তা ঠেকাতে পারবে না বলেই অনুমান।

আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারে তুলকালাম, গোয়ায় আক্রান্ত বাবুল সুপ্রিয়

শেষ পাওয়া তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৭৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের করোনা সংক্রমণের হার কমে হয়েছে ৭.২৫ শতাংশ। এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৮৯৫ জনের। পরিসংখ্যান বলছে, এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ২২ লক্ষ ৭২ হাজার ০১৪ জন কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন। মোট মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ০২ হাজার ৮৭৪ জনের। এদিকে এখনও পর্যন্ত দেশের মোট টিকাকরণ হয়েছে ১৬৯ কোটি ৬৩ লক্ষ ৮০ হাজার ৭৫৫ ডোজ, গত ২৪ ঘণ্টায় হয়েছে ১৪ লক্ষ ৭০ হাজার ০৫৩ ডোজ। পাশাপাশি দেশের সুস্থতার হার সোমবার বেড়ে হয়েছে ৯৬.১৯ শতাংশ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৯৯ হাজার ৫৪ জন। তবে ওমিক্রন নিয়ে চাপা একটা আতঙ্ক রয়েই গিয়েছে।

সম্প্রতি আবার ‘নেচার’ পত্রিকায় একাধিক বিশেষজ্ঞ সাক্ষাতকার দিয়েছেন। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ওমিক্রন রোধে কার্যকর টিকা পেতে গেলে আরও অপেক্ষা করতে হবে। চলতি বুস্টার ডোজ এই প্রজাতিকে ঠেকাতে পারবে না। ওমিক্রন রুখতে চাই নতুন টিকা। তাই ইতিমধ্যেই নতুন টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করেছে ফাইজার, বায়োএনটেকের মতো টিকা সংস্থা। তাঁদের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, ওমিক্রন প্রজাতি নিয়ে এখনও বিস্তর গবেষণা বাকি যা চলছে। তাই এই মুহূর্তে এই প্রজাতি নিয়ে অসচেতন হওয়ার সময় একদম আসেনি। যে কোনও সময়েই এটি ভয়ানক রূপ নিয়ে নিতে পারে। আর তা হলে অবশ্যই জটিল অবস্থার সৃষ্টি হবে আবার। এখন যে টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়া হচ্ছে সেটাও তাকে ঠেকাতে পারবে না বলেই ধরে নেওয়া হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

চিন্তা বাড়াচ্ছে দৈনিক মৃত্যু! সংক্রমণের হার নিয়েও উদ্বেগ দেশে

চিন্তা বাড়াচ্ছে দৈনিক মৃত্যু! সংক্রমণের হার নিয়েও উদ্বেগ দেশে

নয়াদিল্লি: দৈনিক সংক্রমণ আজ অনেকটা কমল দেশে, যা স্বস্তি দিচ্ছে। কিন্তু দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরও উদ্বেগ বাড়িয়ে দিল আজ। সাড়ে ৯০০ ছাড়িয়েছে আজ সেই সংখ্যা।  অন্যদিকে, সংক্রমণের হা নিয়েও একটা মাথাব্যাথা থেকে যাচ্ছে দেশবাসীর কারণ আগের মতো কম হচ্ছে না। সব মিলিয়ে দেশের করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি যে খুব ভাল জায়গায় রয়েছে তা বলার নয়। ওমিক্রন প্রজাতি নিয়েও একটা চাপা আতঙ্ক রয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন- ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি স্কুল খুলে দেওয়া হোক, বলল মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শদাতা বোর্ড

শেষ পাওয়া তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ০৯ হাজার ৯১৮ জন, এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৯৫৯ জনের। দেশের মোট আক্রান্তের সংখ্যা এই মুহূর্তে হয়েছে ৪ কোটি ১৩ লক্ষ ০২ হাজার ৪৪০ এবং মোট মৃত্যু হয়েছে ৪ লক্ষ ৯৫ হাজার ০৫০। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় কিছুটা বেড়েছে দৈনিক সংক্রমণের হার। এখন তা ১৫.৭৫ শতাংশ। অন্যদিকে এই মুহূর্তে দেশে মোট টিকাকরণ হয়েছে ১৬৬ কোটি ০৩ লক্ষ.৯৬ হাজার ২২৭ ডোজ এবং গত ২৪ ঘণ্টায় তা হয়েছে ২৮ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৮৬ ডোজ। বর্তমানে দেশে সুস্থতার হার ৯৪.৩৭ শতাংশ। আপাতত দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ১৮ লক্ষ ৩১ হাজার ২৬৮ জন।

এদিকে আবার চিনের এক দল বিশেষজ্ঞ দাবি করেছে যে, করোনার একটি নতুন প্রজাতি সংক্রমণ শুরু করছে যার নাম ‘নিওকোভ’। এই প্রজাতি এতটাই মারাত্মক যে তিনজন সংক্রামিত হলে একজনের মৃত্যু হতে পারে। চলতি কোনও টিকা একে প্রতিরোধ করতে পারবেন না বলেও দাবি করা হয়েছে তাদের তরফে। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করছে এই প্রজাতি নিয়ে এখনও গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু হয়নি। একই কথা বলেছে রাশিয়ার ‘ভেক্টর রাশিয়ান স্টেট রিসার্চ সেন্টার অব ভাইরোলজি অ্যান্ড বায়ো-টেকনোলজি’। তাদের বক্তব্য, চিনা বিজ্ঞানীরা যে ভাইরাস প্রজাতির কথা বলছে তাকে ভয় পেয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দৈনিক আক্রান্ত কমলেও অনেকটা বাড়ল মৃত্যুর সংখ্যা! ‘সক্রিয়’ ২০ লক্ষ

দৈনিক আক্রান্ত কমলেও অনেকটা বাড়ল মৃত্যুর সংখ্যা! ‘সক্রিয়’ ২০ লক্ষ

নয়াদিল্লি: দৈনিক সংক্রমণ আজ অনেকটা কমল দেশে, যা স্বস্তি দিচ্ছে। কিন্তু দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরও উদ্বেগ বাড়িয়ে দিল আজ। অন্যদিকে, সংক্রমণের হা নিয়েও একটা মাথাব্যাথা থেকে যাচ্ছে দেশবাসীর কারণ আগের মতো কম হচ্ছে না। সব মিলিয়ে দেশের করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি যে খুব ভাল জায়গায় রয়েছে তা বলার নয়। ওমিক্রন প্রজাতি নিয়েও একটা চাপা আতঙ্ক রয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন- বন্ধ স্কুল, প্রশ্নের মুখে ৬১ কোটির বেশি পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ! বলছে ইউনিসেফের রিপোর্ট

শেষ পাওয়া তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৩৫ হাজার ৫৩২ জন, এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ৮৭১ জনের। দেশের মোট আক্রান্তের সংখ্যা এই মুহূর্তে হয়েছে ৪ কোটি ০৮ লক্ষ ৫৮ হাজার ২৪১ এবং মোট মৃত্যু হয়েছে ৪ লক্ষ ৯৩ হাজার ১৯৮। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় কিছুটা কমেছে দৈনিক সংক্রমণের হার। এখন তা ১৩.৩৯ শতাংশ। অন্যদিকে এই মুহূর্তে দেশে মোট টিকাকরণ হয়েছে ১৬৫ কোটি ০৪ লক্ষ.৮৭ হাজার ২৬০ ডোজ এবং গত ২৪ ঘণ্টায় তা হয়েছে ৫৬ লক্ষ ৭২ হাজার ৭৬৬ ডোজ। বর্তমানে দেশে সুস্থতার হার ৯৩.৮৯ শতাংশ। উল্লেখ্য, এখন পৃথিবীর সব থেকে বেশি করোনা আক্রান্তের দেশ আমেরিকা। এর পরই স্থান রয়েছে ভারতের। দেশে এই মুহূর্তে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২০ লক্ষ চার হাজার ৩৩৩ জন।

এদিকে আবার চিনের এক দল বিশেষজ্ঞ দাবি করেছে যে, করোনার একটি নতুন প্রজাতি সংক্রমণ শুরু করছে যার নাম ‘নিওকোভ’। এই প্রজাতি এতটাই মারাত্মক যে তিনজন সংক্রামিত হলে একজনের মৃত্যু হতে পারে। চলতি কোনও টিকা একে প্রতিরোধ করতে পারবেন না বলেও দাবি করা হয়েছে তাদের তরফে। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করছে এই প্রজাতি নিয়ে এখনও গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু হয়নি। একই কথা বলেছে রাশিয়ার ‘ভেক্টর রাশিয়ান স্টেট রিসার্চ সেন্টার অব ভাইরোলজি অ্যান্ড বায়ো-টেকনোলজি’। তাদের বক্তব্য, চিনা বিজ্ঞানীরা যে ভাইরাস প্রজাতির কথা বলছে তাকে ভয় পেয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই! তারা জানাচ্ছে, মানব শরীরে এই ভাইরাসের প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

৭ হাজারের নীচে নামল সংক্রমণ, ওমিক্রন নিয়ে আশঙ্কা বাড়ছে দেশে

৭ হাজারের নীচে নামল সংক্রমণ, ওমিক্রন নিয়ে আশঙ্কা বাড়ছে দেশে

নয়াদিল্লি: ওমিক্রন সংক্রমণের মাঝেও দেশের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে আপাতত স্বস্তি বজায় থাকল। কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা একটু চিন্তা বাড়ালেও সার্বিকভাবে দেশের পরিসংখ্যান নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আজ দেশের দৈনিক সংক্রমণ ৭ হাজারের নীচে রয়েছে এবং কমেছে মৃত্যুও। এদিকে ধীরে ধীরে বাড়ছে টিকাকরণের হার। তবে এখনো পর্যন্ত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ অবলম্বন করছে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার গুলি। কারণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও সংক্রমণ যে পরবর্তী ক্ষেত্রে বাড়তে পারে তার আশঙ্কাও রয়েছে।

শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আজ দেশের ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৫৬৩ জন এবং এই একই সময় মৃত্যু হয়েছে ১৩২ জনের। সব মিলিয়ে দেশের মোট আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ৪৭ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮৩৮ জন এবং মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৪ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫৫৪। এদিকে দেশের সংক্রমণের হার কিঞ্চিৎ কমে হয়েছে ৫.২২ শতাংশ এবং সেই হার গত একদিনে ০.৭৫ শতাংশ। পাশাপাশি দেশের মোট টিকাকরণের সংখ্যা ১৩৭ কোটি ৬৭ লক্ষ ২০ হাজার ৩৫৯ ডোজ, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫ লক্ষ ৮২ হাজার ০৭৯ ডোজ। যদিও দেশের মোট মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে গবেষকদের একাংশের মধ্যে সন্দেহ রয়েছে কারণ তাদের বক্তব্য কেন্দ্রীয় সরকার সঠিক তথ্য সামনে আনছে না।

প্রসঙ্গত, ওমিক্রন ডেল্টার চেয়েও বেশি সংক্রামক বলে অনেক আগেই সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)৷ তবে এর মারণ ক্ষমতা অনেকটাই কম বলে আপাতত দাবি করা হয়েছে৷ ওমিক্রন ভ্যাকসিনকেও ফাঁকি দিতে পারে বলে জানিয়ে দিলেন বিশেষজ্ঞরা৷ কমাতে পারে টিকার কার্যকারিতা৷ এদিকে, ওমিক্রনের এই চোখ রাঙানির মাঝেই মাথাচাড়া দিয়েছে নয়া আতঙ্ক৷ করোনার ভয়ঙ্কর ভ্যারিয়েন্ট ডেল্টার সঙ্গে মিলে কি সুপার স্ট্রেন তৈরি করবে অতি সংক্রামক ওমিক্রন? এই প্রশ্নের উত্তরে আশঙ্কার কথা জানিয়েছে গবেষকদের একাংশ। তাদের মতে, এটা সম্ভব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *