কঙ্গনার পর মণীশ মালহোত্রা, বেআইনি নির্মাণের নোটিশ পৌঁছল ফ্যাশন ডিজাইনারের বাড়ি

মুম্বই: কঙ্গনা রানাউতের পর এবার বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের নজরে ফ্যাশন ডিজাইনার মণীশ মালহোত্রার বাড়ি। তাঁর বাড়ি মুম্বইয়ের পালি গাল এলাকায় কঙ্গনা রানাউতের অফিসের পাশেই। অবৈধ নির্মাণ এবং নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য BMC'র তরফে তিনি বাড়ি ভাঙার নোটিশও পেয়েছেন। জানা গিয়েছে সোমবার এই নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেদিন বৃহন্নুম্বাই কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা তাঁর বাড়ির পাশে কঙ্গনা রানাউতের সম্পত্তিতেও নোটিশ পাঠায়। 'মুম্বই মিউনিসিপাল কর্পোরেশন আইনের অনুমদিত নয় এমন নির্মাণ'-এর ধারা ৩৫১-র অধীনে জারি করা নোটিশ অনুসারে, পালি হিলের ৬ নম্বর বাংলোয় মিঃ মালহোত্রার কার্যালয়ে চারটি জায়গায় বেআইনিভাবে নির্মাণ করা হয়েছে।

মুম্বই: কঙ্গনা রানাউতের পর এবার বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের নজরে ফ্যাশন ডিজাইনার মণীশ মালহোত্রার বাড়ি। তাঁর বাড়ি মুম্বইয়ের পালি গাল এলাকায় কঙ্গনা রানাউতের অফিসের পাশেই। অবৈধ নির্মাণ এবং নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য BMC'র তরফে তিনি বাড়ি ভাঙার নোটিশও পেয়েছেন। জানা গিয়েছে সোমবার এই নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেদিন বৃহন্নুম্বাই কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা তাঁর বাড়ির পাশে কঙ্গনা রানাউতের সম্পত্তিতেও নোটিশ পাঠায়। 'মুম্বই মিউনিসিপাল কর্পোরেশন আইনের অনুমদিত নয় এমন নির্মাণ'-এর ধারা ৩৫১-র অধীনে জারি করা নোটিশ অনুসারে, পালি হিলের ৬ নম্বর বাংলোয় মিঃ মালহোত্রার কার্যালয়ে চারটি জায়গায় বেআইনিভাবে নির্মাণ করা হয়েছে।

এর মধ্যে রয়েছে আবাসিক থেকে বাণিজ্যিক ভবনে অননুমোদিত ব্যবহারের পরিবর্তন, প্রথম তলায় পার্টিশন / কেবিনগুলির অননুমোদিত স্থাপনা, ইটের গাঁথুনি প্রাচীর সহ দুটি কাঠামোর অননুমোদিত নির্মাণ এবং দ্বিতীয় তলার ছাদে একটি সিমেন্ট শিটের ছাদ, এবং একটি শেডের অননুমোদিত নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মণীশের একই ছাদে ইস্পাত এবং সিমেন্ট শিট রয়েছে।। সেটি নোটিশে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন: ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পিছোল মামলার শুনানি, নিজের ভাঙা অফিস ঘুরে দেখলেন কঙ্গনা

শিবসেনার বিরুদ্ধে কঙ্গনার মন্তব্যের পর থেকে কঙ্গনার উপর ঝুলছে খাঁড়া। বুধবার সকালে অভিনেত্রীর মুম্বই অফিস ভাঙার কথা ঘোষণা করে বৃহনমুম্বই মিউনিসিপাল কর্পোরেশন। জানানো হয় কঙ্গনার অফিসে একাধিক এমন নির্মাণ রয়েছে যা বেআইনি। এরপরই শুরু হয়ে যায় অফিস ভাঙার কাজ। একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিএমসির একজন প্রবীণ কর্মকর্তা বলেছিলেন, “আমরা তাঁকে নোটিসের জবাব দেওয়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছি। কিন্তু তিনি কোনও উত্তর দেননি।” এই কর্মকর্তা বলেন, কঙ্গনা রানাউতের অফিসের অভ্যন্তরে বেশ কয়েকটি অবৈধ ও অননুমোদিত নির্মাণ কাজ রয়েছে এবং সেই কারণেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। BMC-র তরফে জানানো হয়, বেশ কয়েকটি অবৈধ নির্মাণ করেছেন কঙ্গনা। এই ঘোষণার পরই কঙ্গনার অফিস ভাঙার কাজ শুরু হয়। তবে বম্বে হাই কোর্টের হস্তক্ষেপে ভাঙার কাজ আপাতত স্থগিত হয়েছে। ২২ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানির িন ধার্য হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

seven − 6 =