কলকাতা: এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রুপ ডি-তে ১ হাজার ৯১১ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এরপর দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন নয় চাকরিপ্রার্থীরা। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে তাদের মামলাটি দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করা হয়। সেই আবেদনের ভিত্তিতে তাদের ইতিবাচক আশ্বাস দিয়েছে আদালত।
আরও পড়ুন- কিছুই করে না, উস্কানি দেয়! কাজ নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ মমতার
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন এই ১ হাজার ৯১১ জন চাকরিপ্রার্থী। এদিন প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, আগামী ৩ মার্চ এই মামলাটির শুনানি হতে পারে। যদিও এর জন্য আলাদা কোনও বেঞ্চ নির্ধারণ করা হয়নি এখনও পর্যন্ত। এদিকে আবার জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টে আগেভাগে ক্যাভিয়েট দাখিল করেছেন মূল মামলাকারীর আইনজীবী। তার অর্থ, মূল মামলাকারীদের বক্তব্য না শুনে কোনও রায় দিতে পারবে না দেশের শীর্ষ আদালত।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”৩ শতাংশ বাড়ল ডিএ! খুশি নন আন্দোলনকারীরা! DA hiked by 3 percent for state government employees” width=”560″>
আসলে এই ১ হাজার ৯১১ জনের বেতনের অর্থ ফেরত দেওয়ার নির্দেশও ছিল। যদিও পরে বেতন সংক্রান্ত নির্দেশে স্থগিতাদেশ আসে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের তরফে। কিন্তু চাকরি বাতিলের নির্দেশ নিয়ে কোনও রকম কিছু জানান হয়নি। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন চাকরি হারানো গ্রুপ-ডি কর্মীরা। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে তাদের বক্তব্য ছিল, তাঁরা শ্রম দিয়েছেন, তাহলে বেতন ফেরাবেন কেন? সেই প্রেক্ষিতে বেতনের নির্দেশের ওপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি হয়।