নতুন আতঙ্ক ছড়াচ্ছে “ডিজিজ এক্স”! কী এই নতুন রোগ?

নয়াদিল্লি: কোভিড-১৯ এখনও পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। তার আগেই চোখ রাঙাচ্ছে আরও এক নতুন রোগ। সম্ভবত আরও এক মহামারীর সাক্ষী থাকতে চলেছে গোটা বিশ্ব। এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেননি। তাই এর নাম রাখা হয়েছে “ডিজিজ এক্স”। এই রোগ সম্পর্কে সমস্ত কিছুই অজানা।

নয়াদিল্লি: কোভিড-১৯ এখনও পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। তার আগেই চোখ রাঙাচ্ছে আরও এক নতুন রোগ। সম্ভবত আরও এক মহামারীর সাক্ষী থাকতে চলেছে গোটা বিশ্ব। এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেননি। তাই এর নাম রাখা হয়েছে “ডিজিজ এক্স”। এই রোগ সম্পর্কে সমস্ত কিছুই অজানা।

“ডিজিজ এক্স” সম্পর্কে একজন শীর্ষ চিকিৎসকের সম্প্রতিক মন্তব্য বেশ চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১৯৭৬ সালে ইবোলা ভাইরাস আবিষ্কার করতে যিনি সাহায্য করেছিলেন সেই অধ্যাপক জিন-জ্যাক মুয়েম্বে তামফুম সম্প্রতি সতর্ক করেছিলেন যে, নতুন মারণ ভাইরাস মানবজাতির উপর আঘাত হানবে। চিকিৎসকরা নতুন রোগের রোগের আশঙ্কা করছেন। তিনি আরও বলেন যে আফ্রিকার গ্রীষ্ম প্রধান রেন ফরেস্ট থেকে নতুন এবং সম্ভাব্য মারাত্মক ভাইরাস উদ্ভূত হয়েছে।

এই রহস্যজনক “ডিজিজ এক্স” কী?

“ডিজিজ এক্স” কোনও নতুন রোগ নয়। তবে একটি সম্ভাব্য রোগ যার বিস্তারিত এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি। “ডিজিজ এক্স” একটি প্লেসহোল্ডারের নাম যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লুএইচও) দ্বারা ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে গৃহীত হয়েছিল। এটি কোনও নতুন আবিষ্কার নয়। তবে একটি অনুমানমূলক রোগ যা ভবিষ্যতে উদ্ভূত হতে পারে। মহামারী সৃষ্টি করতে পারে। সংস্থাটি গবেষণার জন্য একটি “ব্লুপ্রিন্ট অগ্রাধিকারের রোগ” হিসাবে রোগের সংক্ষিপ্ত তালিকায় “ডিজিজ এক্স” এর উল্লেখ করেছে। “ডিজিজ এক্স”-এর “এক্স” এর অর্থ অপ্রত্যাশিত। এক শীর্ষ চিকিৎসক সম্প্রতি একথা জানিয়েছেন। 

এই “ডিজিজ এক্স” এর পাশাপাশি অন্যান্য যেসব ভাইরাসগুলি বর্তমানে মারাত্মক বলে তালিকাভুক্ত করেছে WHO, সেগুলি হল:

১. কোভিড-19

২. ক্রিমিয়ান-কঙ্গো রক্তক্ষরণ জ্বর

৩. ইবোলা ভাইরাসজনিত রোগ এবং মারবার্গ ভাইরাস রোগ

৪. লাসা জ্বর

৫. মধ্য প্রাচ্যের শ্বাসযন্ত্রের সিন্ড্রোম করোনা ভাইরাস (MERS-CoV) 

৬. Severe Acute Respiratory Syndrome (SARS)

৭. নিপা এবং হেনিপাভাইরাল রোগ

৮. রিফ্ট ভ্যালি জ্বর

৯. জিকা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *