তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী পেটে মায়ের সন্তান! কীভাবে ঘটল এমন কাণ্ড?

ঢাকা: ১২ বছরের মেয়ের পেটে ৪ কেজির টিউমার, সঙ্গে একটি অপরিণত ভ্রুণ। এই বিরল ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সরকারি হাসপাতালে। তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী বিথিকা রায়ের পেটে অস্বাভাবিক যন্ত্রণা শুরু হওয়ায় দিনমজুর বাবা তাঁকে ঢাকার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগে নিয়ে যান। চিকিৎসক নুরুজ্জামান জুয়েল শিশুটির ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচার করেন। তাঁর পেট থেকে ৪ কেজি ওজনের

তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী পেটে মায়ের সন্তান! কীভাবে ঘটল এমন কাণ্ড?

ঢাকা: ১২ বছরের মেয়ের পেটে ৪ কেজির টিউমার, সঙ্গে একটি অপরিণত ভ্রুণ। এই বিরল ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সরকারি হাসপাতালে।

তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী বিথিকা রায়ের পেটে অস্বাভাবিক যন্ত্রণা শুরু হওয়ায় দিনমজুর বাবা তাঁকে ঢাকার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগে নিয়ে যান। চিকিৎসক নুরুজ্জামান জুয়েল শিশুটির ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচার করেন। তাঁর পেট থেকে ৪ কেজি ওজনের টিউমার পাওয়া যায়। কিন্তু সেই টিউমারের পরীক্ষা করতে গিয়েই চোখ কপালে ওঠে চিকিৎসকদের। সেখানে পাওয়া যায় একটি অপরিণত ভ্রণ।

চিকিৎসকদের মতে, এটা ‘ফেটাস ইন ফেটো’ অর্থাৎ শিশুর পেটে মায়ের সন্তান। বিশেষজ্ঞদের মতে, অনেক সময় যমজ সন্তানের একজন কোনও কারণে শিশুটির পেটে থেকে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

one × one =