কানে হেডফোন লাগিয়ে ঘুম, চরম মাশুল গুনতে হলো কিশোরকে

কানে হেডফোনে লাগিয়ে ঘুমনোর অভ্যাস অনেকেরই। অভ্যাস না বলে বদ অভ্যাস বলাই উচিত। আর এই বদ অভ্যাসের ফলে যে কত বড় বিপদ হতে পারে তা আরও একবার স্পষ্ট হল মালয়েশিয়ার কিশোরের সঙ্গে ঘটা দুর্ঘটনায়। কানে হেডফোনে লাগিয়ে ঘুমোচ্ছিল ১৬ বছরের ওই কিশোর। সেই ঘুম আর ভাঙেনি। তড়িদাহত হয়ে মৃত্যু হলো তার। এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে

কানে হেডফোন লাগিয়ে ঘুম, চরম মাশুল গুনতে হলো কিশোরকে

কানে হেডফোনে লাগিয়ে ঘুমনোর অভ্যাস অনেকেরই। অভ্যাস না বলে বদ অভ্যাস বলাই উচিত। আর এই বদ অভ্যাসের ফলে যে কত বড় বিপদ হতে পারে তা আরও একবার স্পষ্ট হল মালয়েশিয়ার কিশোরের সঙ্গে ঘটা দুর্ঘটনায়। কানে হেডফোনে লাগিয়ে ঘুমোচ্ছিল ১৬ বছরের ওই কিশোর। সেই ঘুম আর ভাঙেনি। তড়িদাহত হয়ে মৃত্যু হলো তার।

এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, ১৬ বছরের ওই কিশোরের নাম মহম্মদ আইদিল আজহার জাহরিন। ঘুমের সময় সে কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনছিল। এখানেই শেষ নয়। তার ফোনটি বসানো ছিল চার্জে। এতেই ঘটে বিপত্তি। টানা চার্জ হতে হতে গরম হয়ে যায় ফোনটি। ক্রমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয় সে। তার কান পুড়ে যায়। কানের ভিতর থেকে রক্তও বেরিয়ে এসেছিল। ঘটনা মালয়েশিয়ার নেগেরি সেম্বিলান প্রদেসের রেমবাউ টাউনের। জাহরিনের মা ভোরে উঠে কাজে গিয়েছিলেন। কাজ থেকে ফিরে ছেলেকে ঘুম থেকে ওঠার জন্য ডাকেন তিনি। তখনই আবিষ্কার হয়, সে মারা গিয়েছে। ফোনের সঙ্গে লাগানো তারটি ছুঁয়ে তার ভাইও ‘শক’ খেয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই কিশোরের মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই নতুন করে এই বিষয়টি সামনে এল যে চার্জে বসানোর পরে ফোন করা বা গান শোনা কতটা বিপজ্জনক হতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *