লন্ডন: সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের নতুন স্ট্রেনের সন্ধান মিলেছে ব্রিটেনে। ভাইরাসের এই স্ট্রেন ৭০ শতাংশ দ্রত গতিতে ছড়ায়। তাই এই ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে ইতিমধ্যেই লকডাউন জারি হয়েছে ব্রিটেনে। কিন্তু ব্রিটেন ছাড়াও বিশ্বের একাধিক দেশে ভাইরাসের এই স্ট্রেনের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে।
ব্রিটেনের পর এই ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেল আফ্রিকা ও নাইজেরিয়ায়। আফ্রিকার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অফিসাররাই এই খবর জানিয়েছেন। ব্রিটেনের পর করোনার এই নতুন স্ট্রেন দক্ষিণ আফ্রিকা ও নাইজেরিয়া পাওয়া যাওয়ার পর নতুন আশঙ্কায় কাঁপছে বিশ্ব। এই স্ট্রেন ৭০ শতাংশ দ্রুত গতিতে সংক্রমিত হয়, তা প্রমাণিত। কিন্তু এই নতুন প্রজাতির ভাইরাসের মারণ ক্ষমতা নিয়ে এখনও স্পষ্ট কোনও ধারণা পাওয়া যায়নি। এই নিয়ে গবেষণা চলছে। রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধের আফ্রিকা কেন্দ্রের প্রধান জন নেকেনগাসং বলেছেন যে ব্রিটেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় এর ধরন আলাদা। তবে তিনি এও বলেছেন যে নাইজেরিয়া সিডিসি এবং আফ্রিকান সেন্টার অফ এক্সিলেন্স এর আরও নমুনা বিশ্লেষণ করবে।
৩ আগস্ট এবং নাইজেরিয়ার ওসুন রাজ্যে ও ৯ অক্টোবর সংগ্রহ করা দুটি রোগীর নমুনায় বিকল্পটি পাওয়া গিয়েছে। নাইজেরিয়ায় এখন ৮০ হাজারেরও বেশি নিশ্চিত করোনা ভাইরাস রোগী রয়েছে। যুক্তরাজ্যের এই নতুন স্ট্রেন দক্ষিণ আফ্রিকাতে এই রোগের ব্যাপক প্রসার ঘটায়। তাই বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন যে সম্ভবত এই ভাইরাস দেশকে আরও অনেক বড় দ্বিতীয় তরঙ্গের মুখোমুখি করতে পারে। ব্রিটেনের নতুন রূপান্তর এবং এর ট্র্যাজেক্টোরি সম্পর্কে বিশ্লেষণ ইতিমধ্যে দক্ষিণ পশ্চিম ইংল্যান্ডের দেশের বিশেষজ্ঞ পরীক্ষাগার, পোর্টন ডাউনে বৈজ্ঞানিক বিশেষজ্ঞরা বিশ্লেষণ করেছেন।লন্ডন: সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের নতুন স্ট্রেনের সন্ধান মিলেছে ব্রিটেনে। ভাইরাসের এই স্ট্রেন ৭০ শতাংশ দ্রত গতিতে ছড়ায়। তাই এই ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে ইতিমধ্যেই লকডাউন জারি হয়েছে ব্রিটেনে। কিন্তু ব্রিটেন ছাড়াও বিশ্বের একাধিক দেশে ভাইরাসের এই স্ট্রেনের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে।