হাসপাতালে ভর্তি প্রভু। উদ্বিগ্ন হয়ে হাসপাতালের দরজার বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঠায় অপেক্ষা করতে দেখা গেল চার সারমেয়কে। সম্প্রতি এমনটাই ঘটল ব্রাজিলের সান্তা ক্যাটারিনার হসপিটাল রিজিওন্যাল অল্টো ভ্যালে গুরুতরভাবে অসুস্থ রোগী সিজারের ক্ষেত্রে। স্যোশাল নেটওয়ার্কে হাসপাতালের এক কর্মী নার্স ক্রিস নিজেই একটি পোস্ট করে এখবর জানিয়েছেন। পোস্টে তিনি এও জানান, সিজার কিছুটা সুস্থ হলে তাঁর কাছে সারমেয়দেরকে যেতে অনুমতি দেওয়া হয়। ক্রিসের কথায়, ওই সারমেয়দের ভদ্রতা দেখে অবাক তিনি। যতক্ষণ পর্যন্ত ভেতরে ঢুকতে অনুমতি না দেওয়া হয়েছে, ‘প্রভুর’ অপেক্ষায় বাইরে চুপটি করেই বসেছিল তারা। আর অনুমতি মিলতেই সিজারের সঙ্গে হাসপাতালের ভিতর গিয়ে ‘আদর’খেয়ে আসে। ইতিমধ্যেই নেটিজেনদের মধ্যে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে খবরটি। ক্রিসের এই পোস্টটি থেকেই জানা গেল, সিজার একজন ফুটপাতবাসী। যার কোনও বেলায় খাবার জোটে তো কোনও বেলায় জোটে না। কিন্তু যদি কখনও খাবার জোটে, তখন পোষ্য এই সারমেয়গুলিকে না খাইয়ে কোনদিনই নিজের মুখে খাবার তোলেন না সিজার। এদের ছাড়া যে নিজের বলতে আর কেউই নেই তাঁর। তাই সিজার অসুস্থ হয়ে পড়েছে বুঝে ওই পোষ্যরাই পথচারিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এখানেই ক্ষান্ত হয়নি তারা। ভালোবাসা বা প্রভুভক্তির তাগিদেই হোক বা কৃতজ্ঞতাবশতঃ চিকিৎসা চলাকালীন সিজারকে হাসপাতালে ছেড়ে গেটের বাইরেই উদ্বিগ্ন মুখে সজল চোখে প্রভুর সুস্থতার খবরের আশায় বসে ছিল। তাদের এই প্রভুভক্তি ও শিষ্টাচারে হতবাক হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মী থেকে শুরু করে অনান্য রোগী ও রোগীর পরিজনেরাও।
হাসপাতালে প্রভু, বাইরে অপেক্ষায় ৪ সারমেয়
হাসপাতালে ভর্তি প্রভু। উদ্বিগ্ন হয়ে হাসপাতালের দরজার বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঠায় অপেক্ষা করতে দেখা গেল চার সারমেয়কে। সম্প্রতি এমনটাই ঘটল ব্রাজিলের সান্তা ক্যাটারিনার হসপিটাল রিজিওন্যাল অল্টো ভ্যালে গুরুতরভাবে অসুস্থ রোগী সিজারের ক্ষেত্রে। স্যোশাল নেটওয়ার্কে হাসপাতালের এক কর্মী নার্স ক্রিস নিজেই একটি পোস্ট করে এখবর জানিয়েছেন। পোস্টে তিনি এও জানান, সিজার কিছুটা সুস্থ হলে তাঁর