বিছানায় কার্টুনে মগ্ন শিশুকন্যা, আশপাশে কিলবিল করছে বিষাক্ত পাইথন

আজ বিকেল: সাপ শুনলেই গায়ে কাঁটা দেয়। বিষাক্ত সাপ হলে তো কথাই নেই, ভয়ে শিরদাঁড়া থেকে ঠান্ডা স্রোত নেমে যাবে। আর সেই সাপ যদি পাইথন হয় তাহলে তো সব গেল। আতঙ্কে হৃদরোগ হতে পারে এবং মুহূর্তে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। কিন্তু তিন বছরের খুদে সেই পাইথন জড়িয়েই মনের সুখে কার্টুন দেখছে। একটা

f5c893c3569e5bcdb5b123f657ee159c

বিছানায় কার্টুনে মগ্ন শিশুকন্যা, আশপাশে কিলবিল করছে বিষাক্ত পাইথন

আজ বিকেল: সাপ শুনলেই গায়ে কাঁটা দেয়। বিষাক্ত সাপ হলে তো কথাই নেই, ভয়ে শিরদাঁড়া থেকে ঠান্ডা স্রোত নেমে যাবে। আর সেই সাপ যদি পাইথন হয় তাহলে তো সব গেল। আতঙ্কে হৃদরোগ হতে পারে এবং মুহূর্তে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। কিন্তু তিন বছরের খুদে সেই পাইথন জড়িয়েই মনের সুখে কার্টুন দেখছে। একটা দুটো নয়, ছখানা পাইথন তার ছোট্ট শরীরটাকে ঘিরে কিলবিল করছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিও ভাইরাল হতেই নেটিজেনরা আতঙ্কিত।

জানা গিয়েছে, ভাইরাল এই ভিডিওটি ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তার কাছে তানজেরঙের। সেখানেই থাকে তিন বছরের মহারানি। সে মোবাইলে মনের আনন্দে উপিন আইপিন অ্যানিমেশন শো দেখতে ব্যস্ত। তার সারা গা বেয়ে যে বিষাক্ত পাইথন চড়ে বেড়াচ্ছে তানিয়ে খুব একটা হেলদোল নেই ওই খুদের। এক পাইথন তার চোখের উপরে চলে আসতে, নিজেই সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পাইথনের ওজনের সঙ্গে ওই খুদে পারবে কেন। তাই এক সময় নিজের মাথাটাই পাইথনের বেড় থেকে বের করে নেয় সে। আবার মন দেয় অ্যানিমেশন শো-য়ে। ভিডিওটি যখন রেকর্ড করা হয় সেখানে মোট ছ’টি পাইথন দেখা যাচ্ছে। তাদের মধ্যে একটি গ্রিন ট্রি পাইথন, একটি রেটিকুলেটেড পাইথন ও একটি ইয়োলো বারমেসে পাইথন রয়েছে। তবে এত কিছুর পরেও ছ’টি পাইথনের উপস্থিতি যে মহারানিতে বিচলিত করছে না বেশ বোঝা গেল।

এদিকে এমন ভিডিও দেখে নেটিজেনদের মুখ শুকিয়ে গিয়েছে, আতঙ্কে কাঁপছে বুক। কখন না জানি ভয়াবহ কিছু ঘটে যায়। সাপ পছ্ন্দ করা মানুষজনও খুদের কাছে এতগুলো পাইথনের উপস্থিতি মানতে পারছেন না। সবার একটাই কথা বিষাক্ত পাইথনদের থেকে বাচ্চাকে দূরে রাখুন। মহারানি কিন্তু দিব্যিই আছে তার পাইথনদের রাজত্বে। গোলাপী রঙা ফোন কভারে পাঁক থেকে মাঝে মাঝে চোখ গোল করে বাইরেটা দেখে নিচ্ছে। সে চোখে ভয়ডরের লেশ মাত্র নেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *