৩০ বছর পর ফিরতে চলেছে বার্লিনের সেই প্রাচীর

১৯৮৯ সালের ৯ নভেম্বর৷ ব্যাপক জনরোষের মুখে পড়ে পতন হয়েছিল বার্লিনের ঐতিহাসিক প্রাচীর৷ সেই ঘটনার ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগামী ৯ নভেম্বর ব্যাপক সমারোহ পালিত হতে চলেছে গোটা দিনটি৷ জানা গিয়েছে, ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তির মাধ্যমে জার্মানির স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান টাইমরাইড বার্লিন এই ঐতিহাসিক দেয়ালটিকে কৃত্রিমভাবে তুলে ধরতে চলেছেন দর্শনার্থীদের সামনে৷ ১৯৮৯ সালের ঠান্ডা লড়াইয়ের সময় বিখ্যাত

৩০ বছর পর ফিরতে চলেছে বার্লিনের সেই প্রাচীর

১৯৮৯ সালের ৯ নভেম্বর৷ ব্যাপক জনরোষের মুখে পড়ে পতন হয়েছিল বার্লিনের ঐতিহাসিক প্রাচীর৷ সেই ঘটনার ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগামী ৯ নভেম্বর ব্যাপক সমারোহ পালিত হতে চলেছে গোটা দিনটি৷ জানা গিয়েছে, ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তির মাধ্যমে জার্মানির স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান টাইমরাইড বার্লিন এই ঐতিহাসিক দেয়ালটিকে কৃত্রিমভাবে তুলে ধরতে চলেছেন দর্শনার্থীদের সামনে৷

১৯৮৯ সালের ঠান্ডা লড়াইয়ের সময় বিখ্যাত সীমান্ত পয়েন্ট চার্লির কাছে বিশাল জনস্রোত যা ধীরে ধীরে এগিয়ে আসতে থাকে বার্লিনের পাঁচিলের দিকে৷ একসময় বিশাল জনরোষের চাপে ধূলিসাৎ হয়ে যায় শক্ত কংক্রিটের তৈরি সেই বিভাজনের প্রাচীর৷ যদিও ‘নো মোর ওয়ারস, নো মোর ওয়ালস’ স্লোগান দিয়ে জনতার পাঁচিল ভাঙার উদ্যোগ সফল হলেও তাড়াহুড়ো করে সীমান্ত পেরোতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন অনেকেই৷ সেই সমস্ত দৃশ্যই থ্রিডি চশমায় দর্শকদের সামনে পুনরুজ্জীবিত হয়ে উঠবে৷

‌এই প্রসঙ্গে টাইমরাইডের তরুণ প্রতিষ্ঠাতা জোনাস রোথ জানিয়েছেন, ‘‘পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা আগেই থেকেই ঠিক করেছিলাম সময়কে ফিরিয়ে আনতে না পারলেও, দর্শকদের সামনে ইতিহাসের পাতায় হারিয়ে যাওয়া দৃশ্যের একটি ধারণা তুলে ধরার চেষ্টা করবো৷’’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *