কুয়েত সিটি: ২০১৭ সালে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল। সে বার ৭ জনের ফাঁসি হয়েছিল কুয়েতে। তারপর আবার ২০২২ সাল। এবারেও ৭ জনের ফাঁসির সাজা দিল এই রাজতান্ত্রিক দেশ। বিভিন্ন মানবাধিকার এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এই আবেদন করেছিল যাতে অভিযুক্তদের ফাঁসি না হয়, কিন্তু সেই আবেদন মানা হয়নি। সমস্ত আর্জি খারিজ করে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে। ইথোয়োপিয়া, পাকিস্তান এবং সিরিয়ার নাগরিক ছাড়া বাকি সকলেই কুয়েতের বাসিন্দা যাদের ফাঁসি হল। কিন্তু কী ঘটনায় এই সাজা?
আরও পড়ুন- স্নান থেকে সঙ্গম, সবটাই একসঙ্গে, এ বার একই পুরুষের সন্তানের মা হতে মরিয়া যমজ বোন
আসলে একটি খুনের মামলায় এই ৭ জন মূল অভিযুক্ত ছিল। সেই মামলার শুনানি শেষে রায়দান করা হয়। সকলের ফাঁসির সাজা শোনানো হয়। কিন্তু রায় আসার পর থেকেই একাধিক মানবাধিকার এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ফাঁসির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিল। কিন্তু কোনও রকম আপত্তি মানা হয়নি। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই হেরোইন পাচারের অভিযোগে দুই পাকিস্তানি নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে সৌদি আরব। এবার আবার কুয়েতের এই সাজা বিশ্ব মঞ্চে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই সৌদি আরবের ঘটনায় মানবাধিকার সংগঠন ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল’ চরম বিরোধিতা করে বিবৃতি দেয়। কিন্তু তাতে আমল দেয়নি সেই দেশ।