পাথরপ্রতিমা: সামনে সমুদ্রের দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি। সেই সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ছে ছ’কিলোমিটার বিস্তীর্ণ অর্ধচন্দ্রাকৃতি সোনালি বালুতটে। পূর্ব-পশ্চিম ও উত্তরে বিস্তীর্ণ চোখ জুড়ানো ম্যানগ্রোভের জঙ্গল, ঝাউবন আর নারকেল গাছ দিয়ে ঘেরা ক্যানভাস। স্রোতের মাথায় উড়ে বেড়াচ্ছে ঝাঁকে ঝাঁকে গাংচিল, বক, পানকৌড়ি ও বিশেষ ধরনের সামুদ্রিক মাছরাঙা। সুন্দরবনের পাথরপ্রতিমার গোবর্ধনপুরের ‘অনাঘ্রাতা’ এই সৈকতকে সাজিয়ে-গুছিয়ে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করতে চাইছে রাজ্য সরকার। জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও, অতিরিক্ত জেলাশাসক শ্যামল মণ্ডলসহ (সাধারণ) প্রশাসনের একটি দল সম্প্রতি কোথায়, কী হবে তা সরজমিনে ঘুরে দেখেন। তাঁদের সঙ্গে বিধায়ক ও পঞ্চায়েত প্রতিনিধিরাও ছিলেন। পর্যটনের নতুন ঠিকানা হিসেবে গোবর্ধনপুর সৈকতকে সাজাতে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে ডিপিআর তৈরি করে ফেলেছে। এ মাসের শেষদিকে এই সমুদ্র সৈকত পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে বলে জানালেন বিধায়ক সমীর জানা।
নতুন সমুদ্র সৈকত গড়ে উঠছে সুন্দরবনে, বড়দিনের আগেই চালু
পাথরপ্রতিমা: সামনে সমুদ্রের দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি। সেই সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ছে ছ’কিলোমিটার বিস্তীর্ণ অর্ধচন্দ্রাকৃতি সোনালি বালুতটে। পূর্ব-পশ্চিম ও উত্তরে বিস্তীর্ণ চোখ জুড়ানো ম্যানগ্রোভের জঙ্গল, ঝাউবন আর নারকেল গাছ দিয়ে ঘেরা ক্যানভাস। স্রোতের মাথায় উড়ে বেড়াচ্ছে ঝাঁকে ঝাঁকে গাংচিল, বক, পানকৌড়ি ও বিশেষ ধরনের সামুদ্রিক মাছরাঙা। সুন্দরবনের পাথরপ্রতিমার গোবর্ধনপুরের ‘অনাঘ্রাতা’ এই সৈকতকে সাজিয়ে-গুছিয়ে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের