এবার বাংলার প্রতিটি গ্রামে পৌঁছে যাবে জিও

কলকাতা: ফোনে কথা বলা তো বটেই, পকেট বান্ধব ডেটা পরিষেবায় দেশের ডিজিটাল মানচিত্রকেই ওলটপালট করে দিয়েছে রিলায়েন্স জিও। দেশের বাকি অংশের পাশাপাশি এ রাজ্যেও জিও গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে লাফিয়ে। রিলায়েন্সের লক্ষ্য, এবছরের মধ্যেই বাংলার প্রতিটি মানুষের কাছে জিও সংযোগ পৌঁছে দেওয়া। এখানেই শেষ নয়। ডিজিটাল দুনিয়াকে আরও তীক্ষ্ণ ও দক্ষ করতে অপটিক্যাল ফাইবারে মুড়বে তারা।

এবার বাংলার প্রতিটি গ্রামে পৌঁছে যাবে জিও

কলকাতা: ফোনে কথা বলা তো বটেই, পকেট বান্ধব ডেটা পরিষেবায় দেশের ডিজিটাল মানচিত্রকেই ওলটপালট করে দিয়েছে রিলায়েন্স জিও। দেশের বাকি অংশের পাশাপাশি এ রাজ্যেও জিও গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে লাফিয়ে। রিলায়েন্সের লক্ষ্য, এবছরের মধ্যেই বাংলার প্রতিটি মানুষের কাছে জিও সংযোগ পৌঁছে দেওয়া। এখানেই শেষ নয়। ডিজিটাল দুনিয়াকে আরও তীক্ষ্ণ ও দক্ষ করতে অপটিক্যাল ফাইবারে মুড়বে তারা। তার হাত ধরেই উন্নততর ডিজিটাল পরিষেবা পৌঁছবে বাংলার ঘরে ঘরে। এখানকার প্রতিটি ঘরই হবে ‘স্মার্ট হোম’। শহরে বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে হাজির হয়ে এমনই আশার কথা শোনালেন রিলায়েন্সের সর্বময় কর্তা মুকেশ আম্বানি।

এবারের বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটে দেশ-বিদেশের অতিথির সংখ্যা মোটেই কম ছিল না। তবুও মূল তারকা ছিলেন মুকেশই। তাই তাঁকে ঘিরে প্রত্যাশাও ছিল যথেষ্ট। ১০ হাজার কোটি টাকার লগ্নির আশ্বাস দিয়ে বাংলার মান রাখেন তিনি। সেই বিনিয়োগ যে বাস্তবে কার্যকরও হচ্ছে, তাও জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু শুধু প্রতিশ্রুতিই নয়। কীভাবে ডেটা’র মাধ্যমে তিনি বাংলার ভোলবদলের ছক কষেছেন, তাও খোলসা করেন সহজ ভাষায়। তিনি বলেন, ২০১৬ সালে যখন আমি এখানে বাণিজ্য সম্মেলনে আসি, তখন আমাদের বিনিয়োগ ছিল সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা। এখন সেই বিনিয়োগ দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার কোটি টাকা। গোটা দেশের লগ্নির ১০ ভাগ এখানেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *