পৃথিবীর ধ্বংস কি আসন্ন, রহস্যময় আলোর ঝলকানি ঘিরে জল্পনা

রহস্যময় বিস্ফোরণ। পৃথিবীর আবহমণ্ডলে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণ দেখে চিন্তার ভাঁজ গবেষকদের কপালে। রাশিয়ান উপগ্রহ লোমোনোসভের ভিতরে রাখা অতিবেগুনি টেলিস্কোপ পাঠিয়েছে চমকে দেওয়া ছবি। এক-দু’টি নয়, বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণের ছবি নজরে এসেছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘স্পুটনিক নিউজ’-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, রাশিয়ান স্টেট ইউনিভার্সিটির অন্তর্গত ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্স-এর অধিকর্তা মিখাইল পানাস্যুক বিষয়টি সকলের গোচরে এনেছেন।

পৃথিবীর ধ্বংস কি আসন্ন, রহস্যময় আলোর ঝলকানি ঘিরে জল্পনা

রহস্যময় বিস্ফোরণ। পৃথিবীর আবহমণ্ডলে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণ দেখে চিন্তার ভাঁজ গবেষকদের কপালে। রাশিয়ান উপগ্রহ লোমোনোসভের ভিতরে রাখা অতিবেগুনি টেলিস্কোপ পাঠিয়েছে চমকে দেওয়া ছবি। এক-দু’টি নয়, বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণের ছবি নজরে এসেছে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘স্পুটনিক নিউজ’-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, রাশিয়ান স্টেট ইউনিভার্সিটির অন্তর্গত ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্স-এর অধিকর্তা মিখাইল পানাস্যুক বিষয়টি সকলের গোচরে এনেছেন। তিনি জানান, ওই বিস্ফোরণটি ঠিক কেমন ধরনের তা এখনও ধরতে পারেননি তাঁরা। অতিবেগুনি টেলিস্কোপে ধরা পড়া বিস্ফোরণের চরিত্র অত্যন্ত শক্তিশালী। অথচ আকাশে কোনও মেঘের চিহ্ন ছিল না। এমনকী, ঝড়ও ওঠেনি। তা সত্ত্বেও কী করে ওই বিস্ফোরণগুলি হলো, তা ভেবে পাচ্ছেন না গবেষকরা।

২০১৬ সালে পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছিল রাশিয়ার উপগ্রহটিকে। ওই উপগ্রহটিকে স্থাপনের পিছনে উদ্দেশ্য ছিল উচ্চ আবহাওয়া মণ্ডলের দিকে নজর রাখা। বিজ্ঞানীরা ওই বিস্ফোরণের কারণ ও প্রকৃতি নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেননি গবেষকরা। কিন্তু কন্সপিরেসি থিয়োরিস্ট, অর্থাৎ যাঁরা সব কিছুতেই ভিনগ্রহী প্রাণীদের অস্তিত্ব খুঁজে পান, তাঁরা এই বিস্ফোরণেও সেটাই দাবি করেছেন। তাঁদের মতে অন্য গ্রহের প্রাণীরা পৃথিবী আক্রমণ করতে চায়। তার আগে তারা নিজেদের অস্ত্রের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শক্তি পরীক্ষা করে নিচ্ছে।

আবার, কেউ বা মনে করছে, এসবই প্রলয়ের আগের অবস্থা। এর অর্থ শিগগিরি পৃথিবী ধ্বংস হবে। ক’দিন আগে ‘সুপার ব্লাড মুন’ দেখা গিয়েছিল। আর এবার এই রহস্যময় বিস্ফোরণ। এই সবকে তাঁরা পৃথিবী ধ্বংসের চিহ্ন হিসেবেই দেখছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *