ভোট দিয়ে কী হবে? ভোটারদের মেরে তাড়াল তৃণমূলী বাহিনী, প্রতিরোধ জনতার!

রায়গঞ্জ: ভোট দিয়ে কী হবে? ভোটারদের রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলী বাইক বাহিনীর বিরুদ্ধে৷ ঘটনার প্রতিবাদে জাতীয় সড়ক অবরোধ স্থানীয়দের৷ চোপড়া বাস-স্ট্যান্ড লাগোয়া এলাকায় প্রবল বিক্ষোভ দেন স্থানীয়রা৷ প্রকাশ্যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে মুখ খোলেন তাঁরা৷ কেন্দ্রীয় বাহিনী না এলে ভোট বয়কটের ডাক বাসিন্দাদের৷ গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঠিক একই ঘটনা ঘটানো হয়েছিল বলে অভিযোগ স্থানীয়দের৷ গত পঞ্চায়েত

43f41f9a0b8a5cc9d839bf136646f6f3

ভোট দিয়ে কী হবে? ভোটারদের মেরে তাড়াল তৃণমূলী বাহিনী, প্রতিরোধ জনতার!

রায়গঞ্জ: ভোট দিয়ে কী হবে? ভোটারদের রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলী বাইক বাহিনীর বিরুদ্ধে৷ ঘটনার প্রতিবাদে জাতীয় সড়ক অবরোধ স্থানীয়দের৷ চোপড়া বাস-স্ট্যান্ড লাগোয়া এলাকায় প্রবল বিক্ষোভ দেন স্থানীয়রা৷ প্রকাশ্যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে মুখ খোলেন তাঁরা৷ কেন্দ্রীয় বাহিনী না এলে ভোট বয়কটের ডাক বাসিন্দাদের৷

গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঠিক একই ঘটনা ঘটানো হয়েছিল বলে অভিযোগ স্থানীয়দের৷ গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট দিতে না পারলেও এবার নিজের ভোট নিজে দিতে বদ্ধপরিকর চোপড়ার জনতা৷ বৃহস্পতিবার সকালে ভোট শুরু হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চোপড়া ১৮০ নম্বর বুথে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে৷

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ দিয়ে ভোট করানো হলে ফের এলাকায় অশান্তি হতে পারে৷ ফলে, যতক্ষণ মনা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী আসছে, ততক্ষণ ভোট গ্রহণ কেন্দ্রেই যাবেন না বাসিন্দারা৷ এদিন প্রকাশ্যে স্থানীয়রা জানান, পুলিশের উপর তাঁদের কোনও আস্থা নেই৷ ফের, ভোট শুরু হলে তৃণমূলী দুষ্কৃতীরা এসে হামলা চালাতে পারে৷

স্থানীয়দের অভিযোগ, এদিন সকালে ভোট শুরু হতেই তাণ্ডব শুরু করে দুষ্কৃতীরা৷ ভোটগ্রহণ কেন্দ্র যেতে ভোটারদের বাঁধা দেওয়া হয়৷ রাস্তায় ফেলে পেটানো হয় ভোটারদের৷ ভোটারদের উপর মারধরের ঘটনা ছড়িয়ে পড়েই জোট বাঁধেন স্থানীয়রা৷ পাল্টা গড়ে তোলেন প্রতিরোধ৷ জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন৷ পথ অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিশাল পুলিশ বাহিনী৷ স্থানীয়দের শান্ত করানোর চেষ্টা করা হয়৷ কিন্তু, উল্টে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান জনতা৷ পরে, ভোটারদের মারধরের অভিযোগে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতাকে হাতেনাতে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন স্থানীয়রা৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *