ভোটের মুখে ‘গৃহযুদ্ধে’ উত্তাল বঙ্গ বিজেপি!

কলকাতা: কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কঠোর নির্দেশের পরেও লোকসভার প্রার্থী এবং জেলা সভাপতিদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব তীব্র আকার নিয়েছে রাজ্য বিজেপিতে। সূত্রের দাবি, প্রথম দফার ভোট শুরুর আগে কলকাতায় দক্ষিণবঙ্গের ৩৪ জন বিজেপি প্রার্থীকে নিয়ে গোপন বৈঠক করা হয়েছিল। সেখানে ডাকা হয়েছিল দলের জেলা সভাপতি এবং পর্যবেক্ষকদের। গভীর রাতের সেই বৈঠকে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, সহ

ecd9292a54b8cf821d932705e370c271

ভোটের মুখে ‘গৃহযুদ্ধে’ উত্তাল বঙ্গ বিজেপি!

কলকাতা: কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কঠোর নির্দেশের পরেও লোকসভার প্রার্থী এবং জেলা সভাপতিদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব তীব্র আকার নিয়েছে রাজ্য বিজেপিতে। সূত্রের দাবি, প্রথম দফার ভোট শুরুর আগে কলকাতায় দক্ষিণবঙ্গের ৩৪ জন বিজেপি প্রার্থীকে নিয়ে গোপন বৈঠক করা হয়েছিল। সেখানে ডাকা হয়েছিল দলের জেলা সভাপতি এবং পর্যবেক্ষকদের।

গভীর রাতের সেই বৈঠকে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, সহ সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) শিবপ্রকাশ হাজির ছিলেন। দুই দিল্লির নেতা একাধিক জেলা সভাপতির উদ্দেশে স্পষ্ট বলেছিলেন, প্রার্থীদের সঙ্গে একশো শতাংশ সহযোগিতা করতে হবে। পরবর্তী সময়ে অসহযোগিতার অভিযোগ উঠলে সংশ্লিষ্ট নেতৃত্বের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু সেই হুমকি যে কোনও কাজেই আসেনি, তা স্পষ্ট হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক বিজেপি প্রার্থীর নালিশের বহর দেখে। দলের রাজ্য কমিটির এক নেতার দাবি, দিলীপ ঘোষ, রাহুল সিনহার মতো প্রভাবশালী বিজেপি প্রার্থীদের নিয়ে কোনও অসুবিধা নেই। যত সমস্যা কংগ্রেস, সিপিএম কিংবা আরএসএস-এর কোটায় টিকিট পাওয়া প্রার্থীদের নিয়ে।

কারণ, অনেককেই এক জেলা থেকে সরিয়ে অন্য জেলায় প্রার্থী করা হয়েছে। ফলে স্থানীয় এলাকা সম্পর্কে তাঁদের কোনও ধারণা নেই। বদলে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের জেলা সভাপতিরা নিজেরাই লোকসভায় দাঁড়াতে চেয়েছিলেন। তাঁরা টিকিট না পাওয়ায় ক্ষোভের বশে এখন দলের প্রার্থীদের লেজে খেলাচ্ছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *