ভোটের কাজে পক্ষপাত! বাতিল হতে পারে একাধিক শীর্ষ কর্তার নাম

কলকাতা: পক্ষপাতদুষ্ট অফিসারদের নিয়ে কাজ করা যাবে না। যদি কোনও অফিসার পক্ষপাতদুষ্ট হন, তার দায় জেলাশাসক-পুলিশ সুপারকে নিতে হবে। যদি কোনও অফিসার কমিশনের নির্দেশ মেনে না চলেন, তার তালিকা দেবেন। নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে সেই সব অফিসারদের সরিয়ে দেওয়া হবে। শনিবার জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সরাসরি এই হুঁশিয়ারি দিলেন কেন্দ্রীয় উপনির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। এদিনের বৈঠকে

ভোটের কাজে পক্ষপাত! বাতিল হতে পারে একাধিক শীর্ষ কর্তার নাম

কলকাতা: পক্ষপাতদুষ্ট অফিসারদের নিয়ে কাজ করা যাবে না। যদি কোনও অফিসার পক্ষপাতদুষ্ট হন, তার দায় জেলাশাসক-পুলিশ সুপারকে নিতে হবে। যদি কোনও অফিসার কমিশনের নির্দেশ মেনে না চলেন, তার তালিকা দেবেন। নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে সেই সব অফিসারদের সরিয়ে দেওয়া হবে।

শনিবার জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সরাসরি এই হুঁশিয়ারি দিলেন কেন্দ্রীয় উপনির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। এদিনের বৈঠকে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কার্যত অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের কাছে জানতে চান, এই রাজ্য থেকে এত অভিযোগ আসছে কেন? এদিন সকালে কলকাতায় এসে ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার প্রথমে তৃণমূল, বিজেপি, সিপিএম এবং কংগ্রেসের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে বিজেপি ও কংগ্রেস সব বুথকে অতি স্পর্শকাতর বুথ হিসেবে ঘোষণার দাবি করে। তৃণমূল অবশ্য মনে করে, এসব বলে বাংলাকে অপমান করা হচ্ছে। রাজনৈতিক দলের মতামত শুনে সেই সব অভিযোগ সম্পর্কে জেলাশাসক-পুলিশ সুপারদের কাছে জানতে চান ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার৷

বৈঠকে তিনি কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও মালদহের জেলাশাসক, মালদহের এসপি, ডায়মন্ডহারবারের পুলিশ সুপারের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন। সুদীপ জৈন কোচবিহারের জেলাশাসককে বলেন, সেখানে রাজনৈতিক সংঘর্ষ হচ্ছে কেন? আরও সতর্ক হন। মালদহের জেলাশাসককে বলেন, গণনাকেন্দ্র পরিবর্তন করার সময় রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

4 × 3 =