রাজ্যের প্রকল্প তুলে ধরে লোকসভা ভোটের প্রচারে নামছে তৃণমূল

কলকাতা: শুখা এলাকাকে সেচসেবিত করা এবং মাছের চাষ বৃদ্ধিতে রাজ্যে ক্রমেই সহায়ক হয়ে উঠছে ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্প। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসূত এই প্রকল্প গত সাত বছরের বেশি সময় ধরে গ্রামীণ এলাকার সেচ ব্যবস্থায় বড়সড় সাফল্যও এনেছে। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পরেই গ্রামীণ এলাকায় সেচের জলের সঙ্কট কাটাতে এবং পাশাপাশি মাছের চাষ বাড়াতে এই

রাজ্যের প্রকল্প তুলে ধরে লোকসভা ভোটের প্রচারে নামছে তৃণমূল

কলকাতা: শুখা এলাকাকে সেচসেবিত করা এবং মাছের চাষ বৃদ্ধিতে রাজ্যে ক্রমেই সহায়ক হয়ে উঠছে ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্প। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসূত এই প্রকল্প গত সাত বছরের বেশি সময় ধরে গ্রামীণ এলাকার সেচ ব্যবস্থায় বড়সড় সাফল্যও এনেছে।

২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পরেই গ্রামীণ এলাকায় সেচের জলের সঙ্কট কাটাতে এবং পাশাপাশি মাছের চাষ বাড়াতে এই প্রকল্প শুরু করিয়েছিলেন মমতা। পরে এই প্রকল্পকে ১০০ দিনের কাজের সঙ্গে যুক্ত করার ফলও মিলেছে হাতেনাতে। এতে একদিকে যেমন গ্রামীণ এলাকায় দু’লাখেরও বেশি পুকুর, জলাশয় আর খাল খনন পরিবেশ রক্ষার কাজে সহায়ক হয়েছে, তেমনই আবার গরিব মানুষকে রোজগারের সুযোগও করে দিয়েছে।

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মা-মাটি-মানুষ সরকারের যে ‘মিশন-২১’কে সামনে রেখে প্রচারে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে জোড়াফুল শিবির, তাতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্পটিও। প্রসঙ্গত, ক্ষমতায় আসার পরে গত সাড়ে সাত বছরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে আর্থ-সামাজিক পরিকাঠামো উন্নয়নে যে সমস্ত কর্মসূচি ও প্রকল্প গ্রহণ করেছিল, তারই সাফল্যের কাহিনী নিয়ে তৈরি হয়েছে মিশন-২১। তাতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে অত্যন্ত ফলপ্রসূ ও জনপ্রিয় প্রকল্প ‘জল ধরো জল ভরো’।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *