গণতন্ত্রণের উৎসবে সামিল দেশ, ভোটের লাইলে উত্তর

কলকাতা: আজ, বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গের দুই জেলা কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে প্রথম দফার ভোট শুরু হয়েছে৷ দু’টি লোকসভা কেন্দ্রে মোট ভোটারের সংখ্যা ৩৪ লক্ষ ৫৪ হাজার ২৭৬ জন৷ ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে সকাল সাতটা থেকে৷ চলবে সন্ধ্যা ছ’টা পর্যন্ত৷ ভোটকর্মীরা ছাড়া কেউ মোবাইল ফোন নিয়ে বুথের ভিতরে ঢুকতে পারবেন না বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

গণতন্ত্রণের উৎসবে সামিল দেশ, ভোটের লাইলে উত্তর

কলকাতা: আজ, বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গের দু‌ই জেলা কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে প্রথম দফার ভোট শুরু হয়েছে৷ দু’টি লোকসভা কেন্দ্রে মোট ভোটারের সংখ্যা ৩৪ লক্ষ ৫৪ হাজার ২৭৬ জন৷ ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে সকাল সাতটা থেকে৷ চলবে সন্ধ্যা ছ’টা পর্যন্ত৷

ভোটকর্মীরা ছাড়া কেউ মোবাইল ফোন নিয়ে বুথের ভিতরে ঢুকতে পারবেন না বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। দু’টি কেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ৩৮৪৪। তার মধ্যে ১৯৬৭টি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা থাকবেন। বাকি ১৮৭৭টি বুথে থাকবে রাজ্য সশস্ত্র পুলিশ।

এর মধ্যে ৭৯০টি বুথে থাকবেন মাইক্রো অবজারভার, ৩৭৪টি বুথে থাকবে ১৮০টি ভিডিও ক্যামেরা, সিসিটিভি এবং অনলাইন ওয়েবকাস্টিং হবে ৫৩৩টি বুথে। ওয়েবকাস্টিং থাকা বুথে কী হচ্ছে, তা দিল্লি ও কলকাতায় বসে কমিশনের কর্তারা দেখতে পারবেন। আজ, ভোটের দিন সকালে কোচবিহারে বসে ভোটের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবেন বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে৷ ইতিমধ্যেই তিনি কোচবিহারে পৌঁছে গিয়েছেন৷

অন্যদিকে, আজ সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ১৮টি রাজ্য ও দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৯১টি আসনে ভোট শুরু চলেছে৷ ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ ও সিকিমে বিধানসভা ভোটও চলছে৷ একইভাবে আজ বৃহস্পতিবার, উত্তরাখণ্ডের পাঁচটি লোকসভা আসনে ভোট চলছে৷ প্রতিটি আসনে বিগত নির্বাচনে জয় পেয়েছিল বিজেপি। এরাজ্যে গেরুয়া শিবিরকে ধাক্কা দিতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে কংগ্রেস। তেহরি থেকে প্রীতম সিং, নৈনিতাল থেকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াত এবং মণীশ খাণ্ডুরিকে পাউরি থেকে টিকিট দিয়েছে রাহুল গান্ধীর দল। অসমের জোরহাট, লখিমপুর, ডিব্রুগড়, তেজপুর ও কালিয়াবরেও বৃহস্পতিবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ চলছে৷  তালিকায় রয়েছে ওড়িশার ১৮টি বিধানসভা চারটি লোকসভা কেন্দ্র, এরমধ্যে বেশ কয়েকটি মাও উপদ্রুত অঞ্চল। এমনিতেই ২০১৯ লোকসভা ভোট বেশ হাইভোল্টেজ, বিজেপিকে গদিচ্যুত করতে বিরোধীরা জোট সরকারের ডাক দিয়েছে। এখন দেখার জনসমর্থনে রায় কার দিকে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *