বিজেপি প্রার্থীর স্বামীর নির্দেশে চলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী, কমিশনে তৃণমূল

কলকাতা: ভোটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আধাসামরিক বাহিনী নিয়োগ করেছে কেন্দ্র।সেই আধাসামরিক বাহিনীকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভুল বোঝাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক।ওই আধিকারিকের স্ত্রী এবার মালদহ দক্ষিণের বিজেপির প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরি। একজন অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক হয়েও তিনি চুক্তি ভিত্তিতে একই দায়িত্ব পালন করে চলেছেন, চাইলে কেন্দ্র অন্য কোনও আমলাকে সেই দায়িত্ব দিতে পারতো। আর এহেন দায়িত্বের সুযোগ

বিজেপি প্রার্থীর স্বামীর নির্দেশে চলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী, কমিশনে তৃণমূল

কলকাতা: ভোটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আধাসামরিক বাহিনী নিয়োগ করেছে কেন্দ্র।সেই আধাসামরিক বাহিনীকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভুল বোঝাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক।ওই আধিকারিকের স্ত্রী এবার মালদহ দক্ষিণের বিজেপির প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরি। একজন অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক হয়েও তিনি চুক্তি ভিত্তিতে একই দায়িত্ব পালন করে চলেছেন, চাইলে কেন্দ্র অন্য কোনও আমলাকে সেই দায়িত্ব দিতে পারতো। আর এহেন দায়িত্বের সুযোগ নিয়ে অপব্যবহার করছেন ওই আধিকারিক আর কে চৌধুরি। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব।

অভিযোগ, আর কে চৌধুরি ভোটে দায়িত্ব পাওয়া জওয়ানদের নিজের মতো করে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। বুথে আসা ভোটাররা যাতে বিজেপিকে সমর্থন করে সেজন্য জওয়ানদের কাজে লাগানো হচ্ছে। জওয়ানরাই ভোটারদের মগজ ধোলাই করে শেষমুহূর্তে পাশা উলটে দেওয়ার কাজ করবে, এমনটাই আশঙ্কা করছেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরি যেহেতু বিজেপির প্রার্থী তাই তাঁর স্বামী গোটা রাজ্যের ভোটের ক্ষেত্রে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করতে পারেন, অন্তত সেই সম্ভাবনাই বেশি।এদিকে তৃণমূল নেতৃত্বের ঘনঘন মুখ্যা নির্বাচন কমিশনারের কাছে যাওয়ার কারণ জানতে পেরেই কাজে নেমে পড়েছেন বিজেপির মুকুল রায়-সহ বেশ কয়েকজন নেতা। তাঁরা বর্তমান ডিজি বিরেন্দ্র ও পুলিশ সুপার জ্ঞানবন্ত সিংকে নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে এই দুজনই তৃণমূলের পেটোয়া তাই এঁদের নেতৃত্বে রাজ্যে ভোট হলে প্রহসনই হবে।

হয় এঁদেরকে সরানো হোক, নাহলে তৃণমূলের প্রার্থীদের ভোটের আগে জয়ী ঘোষণা করা হোক। বলাবাহুল্য, প্রত্যেকটি দলের ইস্তেহার প্রকাশ হয়নিষ প্রার্থী তালিকাও বাকি এদিকে বাংলায় বিজেপি ও তৃণমূলের তু তু ম্যায় ম্যায় লড়াই মনে করিয়ে দিচ্ছে, এপ্রিলে ঠিক কি ঘটতে চলেছে। ভোটের পারদ চরচরিয়ে বাড়িয়ে দিয়েছে যুযুধান এই দুই রাজনৈতিক দল। বাকিরা এখন কলকেই পাচ্ছে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *