ভোটকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে অবস্থান বিক্ষোভে গেল শিক্ষক সংগঠন

আজ বিকেল: ভোটকর্মীদের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন রাজ্যে প্রথম দফা ভোটের পরই এনিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল শিক্ষক-শিক্ষাকর্মী-শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চ। সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছিল, কেন্দ্রীয় বাহিনী এনেও তাদের ঠিকমতো ব্যবহার করছে না কমিশন। যদি পরবর্তী দফার ভোটগুলোতে কর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত না হয়, তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনে যাবে শিক্ষা কর্মীদের ঐক্যমঞ্চ। এই আন্দোলনের হুমকি যে ফাঁকা আওয়াজ নয়

ভোটকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে অবস্থান বিক্ষোভে গেল শিক্ষক সংগঠন

আজ বিকেল: ভোটকর্মীদের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন রাজ্যে প্রথম দফা ভোটের পরই এনিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল শিক্ষক-শিক্ষাকর্মী-শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চ। সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছিল, কেন্দ্রীয় বাহিনী এনেও তাদের ঠিকমতো ব্যবহার করছে না কমিশন। যদি পরবর্তী দফার ভোটগুলোতে কর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত না হয়, তাহলে বৃহত্তর আন্দোলনে যাবে শিক্ষা কর্মীদের ঐক্যমঞ্চ।

এই আন্দোলনের হুমকি যে ফাঁকা আওয়াজ নয় তাই প্রমাণ করল ঐক্যমঞ্চের ডাকা বিক্ষোভ কর্মসূচি। শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের রাসমণি গার্লস হাইস্কুলে হল বিক্ষোভ কর্মসূচি। ভোটকর্মীদের নিরাপত্তার দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করল শিংক্ষক সংগঠনটি।প্রায় দুঘণ্টা ধরে চলা বিক্ষোভ আন্দোলনের ইতি ঘটে এসডিও-র হস্তক্ষপে। ওই স্কুলে ভোটকর্মীদের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়। প্রথমার্ধের শিবির চলকালীন শুরু হয় বিক্ষোভ। এসডিও এসে প্রতিশ্রুতি দিলে বিক্ষোভকারীরা রণে ভঙ্গ দেয়। জানানো হয় দ্বিতীয়ার্ধের প্রশিক্ষণের সময় জেলাশাসক আসবেন তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন।এদিন প্রায় ৫০০ ভোটকর্মী নিরাপত্তার দাবিতে সংগ্রহ করা প্রতিবাদপত্রে স্বাক্ষর করেন।

এদিন এই অবস্থান বিক্ষোভে উপস্থিত থেকে শিক্ষাকর্মী শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অনিমেষ হালদার বলেন- “গত ৮ ই এপ্রিল ডেপুটেশনে সি ই ও আমাদের লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রথম দফায়(১১ এপ্রিল) ইলেকশনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে নির্বাচন কমিশন। বেশিরভাগ জায়গায় সন্ত্রাসপূর্ণ পরিবেশে ও আশঙ্কার মধ্যে ভোট কর্মীদের ঠেলে দেওয়া হয়েছে। ফলে পরবর্তী দফার গুলোতে কেন্দ্রীয় বাহিনী -সহ সুনিশ্চিত নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন চলছে। কমিশন উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে সমস্ত কর্মী ঐক্যবদ্ধভাবে ভোট প্রক্রিয়া বয়কট করবে।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *