আমার কি মরে যাওয়া উচিত? ভোটে লড়তেই মন্তব্য জয়াপ্রদার

লখনউ: প্রাক্তন দলীয়কর্মী ও পরে ‘ঘোর শত্রু’তে বদলে যাওয়া সমাজবাদী পার্টির আজম খানের বিরুদ্ধে ফের তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া জয়াপ্রদা৷ তাঁর কথায়, গণতন্ত্রকে বাঁচাতে চাইলে, নারীদের সুরক্ষা চাইলে কিছুতেই আজম খানকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করার অনুমতি দেওয়াই উচিত নয়। সোমবার উত্তরপ্রদেশের রামপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা প্রাক্তন অভিনেত্রী জয়াপ্রদা

আমার কি মরে যাওয়া উচিত? ভোটে লড়তেই মন্তব্য জয়াপ্রদার

লখনউ: প্রাক্তন দলীয়কর্মী ও পরে ‘ঘোর শত্রু’তে বদলে যাওয়া সমাজবাদী পার্টির আজম খানের বিরুদ্ধে ফের তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া জয়াপ্রদা৷ তাঁর কথায়, গণতন্ত্রকে বাঁচাতে চাইলে, নারীদের সুরক্ষা চাইলে কিছুতেই আজম খানকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করার অনুমতি দেওয়াই উচিত নয়।

সোমবার উত্তরপ্রদেশের রামপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা প্রাক্তন অভিনেত্রী জয়াপ্রদা বলেন, “আমার কি মরে যাওয়া উচিত? তাহলে আপনি আনন্দ পাবেন তো৷” ৫৭ বছর বয়সী বিজেপি প্রার্থী আরও বলেন, “আপনি কি ভেবেছেন, আমি ভয় পেয়ে গিয়ে রামপুর ছেড়ে চলে যাব? না। আমি যাব না। কথাটা ভালো করে শুনে নিন৷”

তিনি বলেন, “কোনওভাবেই আজম খানকে এই নির্বাচনে লড়াই করার অনুমতি দেওয়া উচিত নয়। কারণ, এই লোক যদি জিতে যায়, তাহলে গণতন্ত্রের কী হবে? এছাড়া, ওই সমাজে মহিলাদেরও তো জায়গা থাকবে না৷”

সমাজবাদী পার্টিতে থাকার সময় জয়াপ্রদা রামপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন। সেই সময় তাঁর প্রচারে সবসময় যে মানুষটি থাকতেন, তাঁর নাম আজম খান। কিন্তু, তারপরই বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের কারণে ওই সম্পর্কে চিড় ধরে। পরে তা বড় আকার নেয়। এতদিনেও সেই তিক্ততা বিন্দুমাত্র কমেনি। বরং আরও বেড়ে গিয়ে ভোটের সময় অন্য মাত্রা নিয়েছে। এর আগেও একদিন জনসভা করতে গিয়ে মঞ্চ থেকেই জয়াপ্রদা কেঁদে ফেলেন, আজম খান তাঁকে কীরকম ‘অপমান’ করেছেন, তা জানাতে গিয়ে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *