NRS-কাণ্ডে লজ্জিত ফিরহাদ কন্যা শাবা, চিকিৎসকদের পাশে তৃণমূল সাংসদ!

কলকাতা: SSKM হাসপাতালে দাঁড়িয়ে আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় হুঁশিয়ারি দিয়ে কাজে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া চার ঘণ্টা সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও অব্যাহত চিকিৎক বিদ্রোহ৷ গোটা দেশজুড়ে ইতিমধ্যেই এনআরএস কাণ্ডের প্রতিবাদ দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে৷ এবার খোদ তৃণমূলের অন্তরেও ছড়িয়ে পড়েছে এনআরএস কাণ্ডের প্রতিবাদ৷ তৃণমূল সাংসদ থেকে শুরু করে ফিরহাদ কন্যা

NRS-কাণ্ডে লজ্জিত ফিরহাদ কন্যা শাবা, চিকিৎসকদের পাশে তৃণমূল সাংসদ!

কলকাতা: SSKM হাসপাতালে দাঁড়িয়ে আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় হুঁশিয়ারি দিয়ে কাজে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া চার ঘণ্টা সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও অব্যাহত চিকিৎক বিদ্রোহ৷ গোটা দেশজুড়ে ইতিমধ্যেই এনআরএস কাণ্ডের প্রতিবাদ দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে৷ এবার খোদ তৃণমূলের অন্তরেও ছড়িয়ে পড়েছে এনআরএস কাণ্ডের প্রতিবাদ৷ তৃণমূল সাংসদ থেকে শুরু করে ফিরহাদ কন্যা শাবা জানিয়েছেন তাঁদের প্রতিবাদ৷

ইতিমধ্যেই এনআরএসে জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে দাঁড়িয়ে বিবৃতি দিয়েছে আইএমএ৷ শুক্রবার দেশজুড়ে কালো ব্যাজ পড়ে প্রতিবাদ জানাবেন ডাক্তাররা৷ আইএমএর এই সংক্রান্ত বিবৃতিতে সই করেছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেনের৷

NRS-কাণ্ডে লজ্জিত ফিরহাদ কন্যা শাবা, চিকিৎসকদের পাশে তৃণমূল সাংসদ!

অন্যদিকে, এনআরএস-কাণ্ডে সোশাল মিডিয়ায় সরব হয়েছেন ফিরহাদ হামিকের মেয়ে শাবা হাকিম৷ তৃণমূল সমর্থক হিসেবে নেতাদের নিষ্ক্রিয়তা ও নীরবতায় তিনি লজ্জিত বলে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন মেয়ক কন্যা৷

NRS-কাণ্ডে লজ্জিত ফিরহাদ কন্যা শাবা, চিকিৎসকদের পাশে তৃণমূল সাংসদ!ফিরহাদ হামিকের মেয়ে শাবা হাকিম লেখেন, ‘‘এই লেখা তাঁদের জন্য যাঁরা জানেন না, সরকারি ও অধিকাংশ বেসরকারি হাসপাতালের আউটডোর যে সমস্ত চিকিৎসকারা বয়কট করেছেন, তাঁরা জরুরি বিভাগে কাজ করে যাচ্ছেন৷ অন্য পেশার মতো আমরা কাজ না করার সিদ্ধান্ত নিতে পারি না, কারণ আমাদের মনুষ্যত্ব রয়েছে৷ বনধের দিন যত কঠিন পরিস্থিতিই হোক না কেন একজন বাস অথবা ট্যাক্সিচালক কিন্তু, অনায়াসে বলেন, তিনি যাবেন না৷ যাঁরা এখনও প্রশ্ন করছেন, অন্য রোগীরা কী দোষ করেছে? তাঁদের বলি সরকারকে প্রশ্ন করুন কেন সরকারি হাসপাতালের নিরারপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ অফিসাররা চিকিৎসকদের জন্য কিছু করেন না? যখন ২ ট্রাকভর্তি গুন্ডারা এসে চড়াও হল, তখন কেন অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়নি? প্রশ্ন করুন, এখনও কী করে হাসপাতালের চারপাশে গুন্ডারা ঘুরছে বেড়াচ্ছে, চিকিৎসকদের মারধর করছে? আমাদের শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করার অধিকার রয়েছে৷ আমাদের কর্মস্থলে নিরাপত্তা দাবি করার অধিকার রয়েছে৷ একজন তৃণমূল সমর্থক হিসাবে আমি দলীয় নেতাদের নিষ্কিয়তা ও নীরবতায় গভীরভাবে লজ্জিত৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

two × four =