ধুঁকছে মুখ্যমন্ত্রীর তৈরি রিক্রুটমেন্ট বোর্ড, কোন পথে সমাধান?

কলকাতা: রাজ্যে গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগের লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ১৭ নভেম্বর রিক্রুটমেন্ট বোর্ড গঠন করেন মুখ্যমন্ত্রী৷ কিন্তু চার বছরের মধ্যেই সেই বোর্ডের অস্তিত্ব এখন প্রশ্নের মুখে৷ কিন্তু, কেন এই অবস্থা? কীভাবে সমাধান? চূড়ান্ত ধোঁয়াশায় নবান্ন থেকে খোদ বোর্ডের কর্মীরাও! দীর্ঘদিন আগে বোর্ডের স্থায়ী চেয়ারম্যান অবসর নেন৷ একমাত্র সদস্য হিসেবে যিনি ছিলেন, তিনিও তাঁর মেয়াদ শেষ

ধুঁকছে মুখ্যমন্ত্রীর তৈরি রিক্রুটমেন্ট বোর্ড, কোন পথে সমাধান?

কলকাতা: রাজ্যে গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগের লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ১৭ নভেম্বর রিক্রুটমেন্ট বোর্ড গঠন করেন মুখ্যমন্ত্রী৷ কিন্তু চার বছরের মধ্যেই সেই বোর্ডের অস্তিত্ব এখন প্রশ্নের মুখে৷ কিন্তু, কেন এই অবস্থা? কীভাবে সমাধান? চূড়ান্ত ধোঁয়াশায় নবান্ন থেকে খোদ বোর্ডের কর্মীরাও!

দীর্ঘদিন আগে বোর্ডের স্থায়ী চেয়ারম্যান অবসর নেন৷ একমাত্র সদস্য হিসেবে যিনি ছিলেন, তিনিও তাঁর মেয়াদ শেষ করে ফেলেছেন৷ ফলে, গ্রুপ ডি রিক্রুটমেন্ট বোর্ড কার্যত অভিভাবকহীন৷ ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে গ্রুপ ডি রিক্রুটমেন্ট বোর্ড কাজ শুরু হয়৷

২০১৫ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেন, রাজ্য সরকারি দপ্তরে ৬০ হাজার গ্রুপ সি ও ৬০ হাজার গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগ হবে৷ আর সেই কারণে গ্রুপ ডি রিক্রুটমেন্ট বোর্ড গঠন করা হয়৷ ৬ হাজার চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়৷ ২৪ লক্ষ চাকরিপ্রার্থী ৬ হাজার শূন্যপদের জন্য আবেদ করেন৷ লিখিত পরীক্ষা, ইন্টারভিউ শেষে নিয়োগপত্র দেওয়ার কাজ শেষ হয় গত বছর৷ ওই পরীক্ষা পর্বেই মেয়াদ শেষ হয়ে যায় চেয়ারম্যানের৷ তাঁকে এক বছরের জন্য পুনর্নিয়োগ করা হয়৷ সেই সময় পার হওয়ায় পর বোর্ডের একমাত্র সদস্যকে অস্থায়ীভাবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল৷ তাঁর মেয়াদও শেষ৷ নতুন কোনও চেয়ারম্যান এখনও নিয়োগ না হওয়ায় ধুঁকছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে তৈরি রিক্রুটমেন্ট বোর্ড৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *