এনআরএস কাণ্ডে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ পুলিশের!

কলকাতা: এনআরএস কাণ্ডে আগেই দায়ের হয়েছে তিনটি মামলা৷ বাদ যায়নি গুরুতর আহত জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়ের নাম৷ এবার, কলকাতা পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে কাঠগড়ায় জুনিয়র ডাক্তারদের ভূমিকা৷ বিবিবাগানের বহিরাগতদের পাশাপাশি এনআরএসের জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে নজর রয়েছে পুলিশের৷ সূত্রের খবর, গত ১০ জুন এনআরএসের মেডিসিন ওয়ার্ডে সন্ধ্যা পৌনে ছ’টা নাগাদ মৃত্যু হয় বিবিবাগানের বাসিন্দা বৃদ্ধ মহম্মদ সইদের৷

2201922514dcb9cf69cc6586fbf027c7

এনআরএস কাণ্ডে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ পুলিশের!

কলকাতা: এনআরএস কাণ্ডে আগেই দায়ের হয়েছে তিনটি মামলা৷ বাদ যায়নি গুরুতর আহত জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়ের নাম৷ এবার, কলকাতা পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে কাঠগড়ায় জুনিয়র ডাক্তারদের ভূমিকা৷ বিবিবাগানের বহিরাগতদের পাশাপাশি এনআরএসের জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে নজর রয়েছে পুলিশের৷

সূত্রের খবর, গত ১০ জুন এনআরএসের মেডিসিন ওয়ার্ডে সন্ধ্যা পৌনে ছ’টা নাগাদ মৃত্যু হয় বিবিবাগানের বাসিন্দা বৃদ্ধ মহম্মদ সইদের৷ চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগে ওয়ার্ডের মধ্যেই দুই মহিলা-সহ তিন জুনিয়র ডাক্তারকে রোগীর আত্মীয়রা নিগ্রহ করে বলে অভিযোগ৷ এরপরই রোগী পরিবারকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলেন আক্রান্ত ডাক্তারদের একাংশ৷ ক্ষমা না চাইলে মৃতদেহ-সহ ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না বলেও জানানো হয় বলে অভিযোগ৷ মৃতদেহ আটকে রাখার খবরে পেয়ে রাত ১১টা নাগাদ হাসপাতালে ভিড় জমান বিবিবাগানের বাসিন্দদের একাংশ৷ পাল্টা হোস্টেল থেকেও জুনিয়র ডাক্তাররাও দল বাঁধে৷ আচমকাই হাতিহাতি শুরু হয়৷ হাঙ্গামার ভিডিও দেখে পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে, সাদা জামা পরা রোগীর পরিবারের এক সদস্যকে মাটিতে ফেলে মারধর করেন ডাক্তাররা৷ পাল্টা, ডাক্তারদের উপর হামলা হয়৷ ছোড়া হয় ইট৷ ইটের আঘাতে গুরুরত জখম হন মেডিক্যাল পড়ুয়া পরিবহ৷ আর তাতেই গোলমাল চূড়ান্ত আকার ধারন করে৷

অন্যদিকে, এনআরএস-কাণ্ডে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু কড়া ধারা সংযোজন করা হয়েছে৷ শিয়ালদহ আদালতে বিচারক শুভদীপ রায়ের এজলাসে এন্টালি থানার পুলিশ ধৃতদের বিরুদ্ধে কড়া ধারা প্রয়োগের আবেদন করে৷ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৩৩ ধারা ও ৪ পিডিপিপি অ্যাক্ট সংযোজনের করা হয়েছে বলে খবর৷ এর আগে মারধর সহ অন্য কয়েকটি লঘু ধারায় মামলা দায়ের করে পুলিশ৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *