কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে ঢিলেঢালা লকডাউন হয়েছে, যেখানে কোনও লকই নেই। মঙ্গলবার রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ বিস্ফোরক মন্তব্যে বঙ্গের রাজনৈতিক বাতাস গরম করেছেন।
দিলীপের বক্তব্য, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং বরিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। দেশের কঠিন সময়, লকডাউন চলছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে লকডাউনের অবস্থা সব থেকে খারাপ। পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে ঢিলেঢালা লকডাউন হয়েছে, যেখানে কোনও লকই নেই।’’
এখানেই থেমে থাকেননি দিলীপ। তিনি বলেছেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে বলা হচ্ছে, নোটবন্দী করেছেন মোদী, এখন ঘরবন্দী করা হয়েছে। তৃণমূলের নেতারা এইভাবেই দায়িত্বজ্ঞানের পরিচয় দিচ্ছেন। বহু জায়গায় দেখা যাচ্ছে লোকজনের ভীর। পুলিশ দাড়িয়ে দেখছে। পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। আমি বিশেষজ্ঞদের বলব বিষয়টি জনতার কাছে আরও ভালভাবে বুঝিতে বলতে।’’ বিজেপি সভাপতির বক্তব্য, রাজ্য সরকারের গাফিলতি পুরমাত্রায় রয়েছে। প্রথমে কলকাতা মেডিকেল কলেজকে খালি করানো হল, করোনা চিকিৎসায় ব্যবহার করা হবে বলে। অন্য রুগীরা চলে গেল। কিন্তু পরে মাত্রা অল্প একটু জায়গা নেওয়া হল। সাগরদত্তকে করোনা হাসপাতাল করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তাও হল না। কী করা হবে কিছুই আগাম কিছুই কিছুই ঠিক নেই।
দিলীপ বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় সরকার বলছে নিউমোনিয়া, হাঁচি, কাশির রোগীদের করোনার পরীক্ষা করাতে হবে৷ পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে ঢিলেঢালা লকডাউন হয়েছে, যেখানে কোনও লকই নেই।’’ মঙ্গলবার রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ বিস্ফোরক মন্তব্যে বঙ্গের রাজনৈতিক বাতাস গরম করেছেন। দিলীপের বক্তব্য, ''প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং বরিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। দেশের কঠিন সময়, লকডাউন চলছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে লকডাউনের অবস্থা সব থেকে খারাপ। পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে ঢিলেঢালা লকডাউন হয়েছে, যেখানে কোনও লকই নেই।''
এখানেই থেমে থাকেননি দিলীপ। তিনি বলেছেন, ''পশ্চিমবঙ্গে বলা হচ্ছে, নোটবন্দী করেছেন মোদী, এখন ঘরবন্দী করা হয়েছে। তৃণমূলের নেতারা এইভাবেই দায়িত্বজ্ঞানের পরিচয় দিচ্ছেন। বহু জায়গায় দেখা যাচ্ছে লোকজনের ভীর। পুলিশ দাড়িয়ে দেখছে। পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। আমি বিশেষজ্ঞদের বলব বিষয়টি জনতার কাছে আরও ভালভাবে বুঝিতে বলতে।'' বিজেপি সভাপতির বক্তব্য, রাজ্য সরকারের গাফিলতি পুরমাত্রায় রয়েছে। প্রথমে কলকাতা মেডিকেল কলেজকে খালি করানো হল, করোনা চিকিৎসায় ব্যবহার করা হবে বলে। অন্য রুগীরা চলে গেল। কিন্তু পরে মাত্রা অল্প একটু জায়গা নেওয়া হল। সাগরদত্তকে করোনা হাসপাতাল করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তাও হল না। কী করা হবে কিছুই আগাম কিছুই কিছুই ঠিক নেই।
দিলীপ বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার বলছে, হাঁচি, কাশি, নিউমোনিয়ার রোগীদের করেনার টেস্ট করাতে হবে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে রোগীদের সংখ্যা কম দেখানোর জন্য টেস্চ করানো হচ্ছে না। আগামী চার-পাঁচদিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। এত কষ্ট করে সারা দেশ লড়াই করছে, কষ্ট বৃথা না হয়ে যায়।” দিলীপের মতে, পশ্চিমবঙ্গে প্রশাসনের ইচ্ছেশক্তির অভাব রয়েছে। এখানে মুখ্যমন্ত্রী বিষয়টিকে কম গুরুত্ব দিচ্ছেন। লোক কষ্ট করেও বাড়িতে থাকতে চাইছে। কিন্তু নেতাদের কথাবার্তা শুনে বাইরে চলে আসছেন। আমি তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীকে দেখছি, তিনি কেন্দ্রীয় সরকারকে লকডাউন বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গে ইচ্ছাশক্তি নেই।