যাদবপুর: বঙ্গ রাজনীতির অঙ্গ অকেন আগেই হয়ে গিয়েছে চপ শিল্প৷ পকোড়া ভাজাও হয়েছে কর্মসংস্থানের নয়া দিশা৷ এহেন তেলা ভাজা শিল্পকে হাতের নাগালে পেয়ে কে মিস করে বলুন! করেননি মিমিও৷ ভোটের প্রচারে গিয়ে সোনারপুরের প্রতাপনগরের বাজারে চপের দোকানের সামনে হঠাৎ বসে পড়েন তিনি৷
দুধে আলতা রঙের চুড়িদার পরে হাসি মুখে দুই মহিলা চপ বিক্রেতার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন৷ চপ বিক্রি করে কত টাকা আয় হয়, তাও জানতে চান তিনি৷ মহিলাদের মুখ থেকে উত্তর শুনে বেশ খানিকটা হতাশ হন তিনি৷ পরে, তাঁর সহযোগীদের ডেকে কানেকানে কিছু একটা নির্দেশ দেন৷ পরে যিনি চপ ভাজছিলেন, কিছু একটা তাঁর হাতে গুঁজে দেন মিমি। তবে তাঁকে চপ খেতে দেখা যায়নি। মাঝে শুধু দেখা যায়, কিছু একটা দাঁত দিয়ে কাটার চেষ্টা করছেন। কিন্তু ওটুকুই। খাচ্ছেন না৷