কলকাতা: নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ সত্ত্বেও রাজু নস্কর, হাবা, ফেট্টি রাজু, বুলেট, শেখ বিনোদ, বড়তি পারভেজ, সোনা পাপ্পু, মুন্না পাণ্ডে, নান্টি, ইবনে, চুড়ি ফিরোজ, সোনা, আনোয়ার, বাবুসোনা, মোটা, কেলে ভোলার মতো কলকাতার তথাকথিত ‘দাগি’দের ভোটের আগে গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ লালবাজার।
শনিবার সন্ধ্যা ছ’টা পর্যন্ত লালবাজার এই দাগিদের গ্রেপ্তার সংক্রান্ত কোনও তথ্য জানাতে পারেনি। এনিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে কলকাতার গোয়েন্দা প্রধান প্রবীণ ত্রিপাঠিকে বারবার ফোন ও মেসেজ পাঠানো হলেও সাড়া মেলেনি। ফলে এই দাগিদের বাইরে রেখেই, আজ ভোট হতে চলেছে কলকাতা শহরে। ফলে সপ্তম তথা শেষ দফার ভোটে কলকাতা শহরে হিংসার আশঙ্কা রয়েই গেল।
এবার শুধু কলকাতার জন্য ১৪৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে। শহরের ১৫৭৬টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ৪৭৫৫টি বুথে ভোট চলছে। প্রতিটি বুথে, অর্থাৎ ১০০ শতাংশ বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে চারজন থেকে সর্বাধিক ২৮ জন কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে৷ কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়াও প্রতিটি বুথে ভোটারদের লাইন ঠিক করার জন্য কলকাতা পুলিশের লাঠিধারী হোমগার্ড বা কনস্টেবল রয়েছেন৷