আজ বিকেল: ভোটের সংখ্যাতত্ত্বের নিরিখেই হবে উন্নয়নের জোয়ার, যে গ্রাম থেকে বেশি ভোট পাব সেই গ্রাম আগে উন্নয়নের মুখ দেখবে। আর ভোটের ভিত্তিতেই গ্রেড পাবে প্রত্যেকটি গ্রাম। ৮০ শতাংশ ভোট পড়লে সেই গ্রামকে গ্রেড এ দেওয়া হবে। একইভাবে ৬০ শতাংশ পেলে বি ও ৫০ শতাংশ পেলে সি ক্যাটেগরিতে পড়বে। তবে ৫০ শতাংশের কম ভোট যেন কোনও গ্রামেই না পড়ে, তাহলে তা ডি গ্রেড হিসেবে বিবেচিত হবে। আর ডি-এর জন্য বিজেপির ঝুলিতে কিছু নেই। আমরা সবাই এখানে লাভের জন্য এসেছি। ছেলের কেন্দ্র পিলভিটে প্রচারে এমন মন্তব্য করে ফের বিতর্কে জড়ালেন বিজেপি নেত্রী মানেকা গান্ধী।
এদিন তিনি বলেন, ভোটের পর বুঝে শুনে উন্নয়ন করব, যে গ্রাম থেকে বিজেপি সব থেকে বেশি ভোট পাবে সেই গ্রামেই আগে উন্নয়ন হবে। এই পিলভিটেই এতদিন ভোটে দাঁড়িয়ে এসেছেন মানেকা। এবার তিনি ছেলে বরুনের সঙ্গে কেন্দ্র বদলা বদলি করেছেন। এবার সুলতানপুর থেকে নির্বাচনে লড়ছেন তিনি। আর বরুণ পিলভিট থেকে। সোমবার সেই ছেলের নির্বাচনী কেন্দ্রে প্রচারে আসেন শ্রীমতী, এসেই ফের আলটপকা মন্তব্য করে ফের বিতর্কে জড়ালেন তিনি। এর আগে গত বৃহস্পতিবার সুলতানপুরে গিয়ে বলেছিলেন, ভোট না দিলে মুসলিমদের জন্য কোনও কাজ করবেন না তিনি। তাঁর এই মন্তব্যে কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে তোলপাড় শুরু হয়। কংগ্রেস তীব্র ক্ষোভের সঙ্গে জানায়, মানেকা গান্ধী বৈষম্যের রাজনীতি করছেন। আজকের ঘটনা সেই ক্ষোভে ঘৃতাহুতি দেবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই।