আজ বিকেল: এবার তরুণ বামনেতা তথা জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রনেতা কানহাইয়া কুমারকে হারানোর প্রস্তাব। বিহারের বেগুসরাই থেকে সিপিআই-এর প্রার্থী হিসেবে ভোটে লড়বেন কানহাইয়া। এদিকে কানহাইয়ার সংসদীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়াকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই জলঘোলা শুরু হয়েছে। শিবসেনার মুখপত্র সামনায় বলা হয়েছে, কানহাইয়াকে জিততে দেওয়া যাবে না। দরকার হলে ইভিএমে কারচুপি করা হোক, কিন্তু কানহাইয়া হারুক।
এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই নির্বাচন কমিশনের নজরে পড়ে গিয়েছে সামনা ও তার প্রকাশের দায়িত্বে থাকা শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত। তাঁর বিরুদ্ধে নোটিস জারি হয়েছে। এটি রাজনৈতিক দলের মুখপত্রে কীকরে ইভিএম কারচুপির কথা ছাপা হল তানিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কমিশনের অফিসে এসে এর কারণ দর্শাতে হবে সঞ্জয় রাউতকে, তা সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, সামনার এবারের সংখ্যায় কানহাইয়া কুমারকেই সাবজেক্ট করা হয়েছে। সেখানে স্পষ্ট লেখা হয়েছে, কানহাইয়া আসলে বিষের শিশি। মজার বিষয় হল তরুণ বামনেতার কপালে বিভিন্ন বিশেষণ জুটেছে। তবে নয়া বিশেষণ বেশ আক্রমণাত্মক। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই ভারত বিরোধী স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। বেশ কয়েকজন সহপাঠীরও নাম জড়ায়। এবিভিপি এই অভিযোগের স্বপক্ষে একটি অডিও ক্লিপিংসও পেশ করে। তবুও সেই ক্লিপিংসের সত্যতা নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন রয়েছে।