সমস্তিপুর: ‘ন্যায়’ প্রকল্প দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সার্জিকাল স্ট্রাইক। বিহারের সমস্তিপুরের সভা থেকে শুক্রবার একথা বললেন রাহুল গান্ধী। বেতনভোগী মধ্যবিত্ত শ্রেণির আশঙ্কা দূর করে তাঁর দাবি, এই প্রকল্পের পুরো টাকা আসবে নরেন্দ্র মোদির সাহায্য নেওয়া অনিল আম্বানিদের মতো ‘চোরেদের’ পকেট থেকে।
লোকসভা ভোট ঘোষণার পর এদিনই প্রথম শরিক আরজেডির নেতা তেজস্বী যাদবের সঙ্গে একমঞ্চে দেখা গেল কংগ্রেস সভাপতিকে। এই জনসভা রাহুল গান্ধীর নতুন স্লোগান, ‘কুছ নেহি সব ঝুটা হ্যায়, নরেন্দ্র মোদি নে লুটা হ্যায়’।
সমস্তিপুরের পর এদিন ওড়িশার বালেশ্বরেও সভা করেন রাহুল। সেখানে তাঁর প্রতিশ্রুতি, কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে পৃথক ‘কিষাণ বাজেট’ হবে। সাধারণ বাজেটের আগে পেশ করা হবে সেই ‘কিষাণ বাজেট’। কত পরিমাণ কৃষিঋণ মকুব করা হবে, ওই বাজেটে এক বছর আগেই তা সুনির্দিষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হবে।
নির্ধারিত করে দেওয়া হবে ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য। দেশের কোথায় কোথায় হিমঘর ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট চালু করা হবে, তাও জানিয়ে দেওয়া হবে এক বছর আগে থেকেই। পাশাপাশি কৃষিঋণ শোধ করতে না পারা কৃষকদের জেলে পাঠানো ঠেকাতে তৈরি হবে নতুন আইন।