তৃণমূলের দখল করা পুরসভা ছিনিয়ে নিল বিজেপি

বারাকপুর: ইতিহাসের যে পুনরাবৃত্তি হয় তা এখন টের পাচ্ছেন হালিশহরের তৃণমূল নেতারা। ২০১১ সালে বিপুল ক্ষমতায় রাজ্যে তৃণমূল আসার পর বছর দুয়েকের মধ্যেই সিপিএম পরিচালিত পুরবোর্ড রাতারাতি দখল করেছিল শাসকদল। সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকার পরও সিপিএম নিজেদের বোর্ড ধরে রাখতে পারেনি। ৮ জন কাউন্সিলার নিয়ে সিপিএমের ঘর ভাঙিয়ে হালিশহর পুরবোর্ড তৃণমূল দখল করেছিল। কয়েক বছরের মধ্যেই ফের

তৃণমূলের দখল করা পুরসভা ছিনিয়ে নিল বিজেপি

বারাকপুর: ইতিহাসের যে পুনরাবৃত্তি হয় তা এখন টের পাচ্ছেন হালিশহরের তৃণমূল নেতারা। ২০১১ সালে বিপুল ক্ষমতায় রাজ্যে তৃণমূল আসার পর বছর দুয়েকের মধ্যেই সিপিএম পরিচালিত পুরবোর্ড রাতারাতি দখল করেছিল শাসকদল।

সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকার পরও সিপিএম নিজেদের বোর্ড ধরে রাখতে পারেনি। ৮ জন কাউন্সিলার নিয়ে সিপিএমের ঘর ভাঙিয়ে হালিশহর পুরবোর্ড তৃণমূল দখল করেছিল। কয়েক বছরের মধ্যেই ফের সেই চেনা ছকেই তৃণমূলের ঘর ভাঙিয়ে হালিশহর পুরবোর্ড দখল নিতে চলেছে বিজেপি। হালিশহরের কায়দায় কাঁচরাপাড়া পুরসভাও গেরুয়া শিবিরের দখলে আসতে চলেছে।

গত দুদিন ধরেই হালিশহর, কাঁচরাপাড়া, নৈহাটি পুরসভা এলাকা জুড়ে তৃণমূল কাউন্সিলারদের ঘর ভাঙানো নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল। দেখা যায়, তিনটি পুরসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ কাউন্সিলার বিধায়ক শুভ্রাংশু রায়ের হাত ধরে দিল্লিতে রওনা দেন। মঙ্গলবার দুপুরে দিল্লিতে কাউন্সিলারদের যোগদান ছিল। কাঁচরাপাড়া পুরসভার চেয়ারম্যান সুদামা রায় সহ বেশ কয়েকজন এখনও তৃণমূলে রয়েছেন। এদিন চেয়ারম্যান পুরসভায় নিজের চেম্বারে বসেই টিভিতে দলীয় কাউন্সিলারদের বিজেপিতে যোগ দেওয়ার অনুষ্ঠান দেখছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *