তৃণমূল ভাঙানোর হুঁশিয়ারি মোদির, মমতার পাশে দাঁড়ালেন অখিলেশ

নয়াদিল্লি: পশ্চিমবঙ্গে প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর ভাষণে তৃণমূলের ৪০ জন বিধায়ক বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে আসলে জোর রাজনৈতিক বিতর্ককেই উস্কে দিয়েছেন। সমাজবাদী পার্টির নেতা তথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে আদতে কি টাকার প্রলোভনই ছড়িয়েই আসছেন না? তাহলে কেন নির্বাচন কমিশন চুপ করে বসে আছে? সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ

তৃণমূল ভাঙানোর হুঁশিয়ারি মোদির, মমতার পাশে দাঁড়ালেন অখিলেশ

নয়াদিল্লি: পশ্চিমবঙ্গে প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর ভাষণে তৃণমূলের ৪০ জন বিধায়ক বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে আসলে জোর রাজনৈতিক বিতর্ককেই উস্কে দিয়েছেন। সমাজবাদী পার্টির নেতা তথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে আদতে কি টাকার প্রলোভনই ছড়িয়েই আসছেন না? তাহলে কেন নির্বাচন কমিশন চুপ করে বসে আছে?

সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব ট্যুইটারে পাল্টা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চলেছেন অবিরত। তাহলে কমিশন কেন তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না? ৭২ ঘন্টার জন্য নয়, ৭২ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিত ছিল কমিশনের।

সম্প্রতি অখিলেশ যাদবের জোটসঙ্গী মায়াবতীর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছিল। ৭২ ঘন্টা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল মায়াবতীকে। সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেই অখিলেশ আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর তৃণমূলের ৪০ জন বিধায়কের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার ঘোষণাকে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করেছেন অখিলেশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

fifteen − fifteen =