আজ বিকেল: কৃষ্ণনাথ কলেজিয়েটস্কুলে বুথে কংগ্রেসের এজেন্টকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে নিজেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে গেলেন বহরমপুরের বিদায়ী সাংসদ অধীর চৌধুরি। তিনি বিরোধী এজেন্টকে ধমক দিয়ে নিজের এজেন্ট বসিয়েএলাকা ছাড়েন। সাফ জানিয়ে যান রাজ্যপুলিশকে বিশ্বাস নেই। এসপি, সুপার তো তৃণমূলের এজেন্ট। এদিকে ৯৮ শতাংশ বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে, বাকিগুলিতে তিনি পরিদর্শন করবেন। কোনওভাবে ভোটে বিঘ্ন ঘটাচ্ছে কি না তৃণমূল সেটা দেখাই তাঁর লক্ষ্য।
গতকাল বলেছিলেন, মমতার সঙ্গে তাঁর এখন ইগোর লড়াই চলছে। যেনতেনপ্রকারেণ ভোটে জিততে অধীর চৌধুরিকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করচে তৃণমূল। তাই সোমবার সকালে যদি বুথে গিয়ে শোনেন অধীরের গলাটা আর নেই, তাঁকে খুন করা হয়েছে। ভয় পেয়ে বুথ ছাড়বেন না। ভোটের লাইনে দাঁড়ান ভোটাধিকার প্রয়োগ করে তবে এলাকা ছাড়ুন। এসব গুজবে একদম কানদেবেন না। রাত পোহাতে না পোহাতেই শুরু গন্ডগোল।
অধীর চৌধুরী বলেন, নির্বাচন কমিশনের আশ্বাস অনুযায়ী ৯৮ শতাংশের বেশি বুথে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাকিগুলিতে রাজ্য পুলিশ। কিন্তু রাজ্য পুলিশে বিশ্বাস নেই। কেননা ডিএম এবং এসপি হল তৃণমূলের এজেন্ট। অভিযোগ করেছেন তিনি। যেখান থেকেই অভিযোগ আসছে, সেখাইনেই ছুটে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।