মহিলার চোখে বাসা বেঁধে চোখের জল পান ‘অশ্রু-লোভী’ মৌমাছির! তারপর…

বেজিং: পৃথিবীতে সমস্ত মানুষই দুঃখে-কষ্টে অল্প বিস্তর কেঁদে থাকেন, হাপুস নয়নে বা লোকচক্ষুর অন্তরালে। এবার কে জানত, চোখের জল পান করতে ভালোবাসে মৌমাছি! শুনতে অবাক লাগলেও গা শিউরে ওঠার মতন এই ঘটনাটি চীনের তাইওয়ানের। ঘটনাটি গতমাসে। বাম চোখে অসম্ভব যন্ত্রণা নিয়ে ফুইইন ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে আসেন ২৯ বছর বয়সী হে। চোখে কনট্যাক্ট লেন্স থাকার কারণে চোখ

bdd93bd177ffa626404657571a4de34a

মহিলার চোখে বাসা বেঁধে চোখের জল পান ‘অশ্রু-লোভী’ মৌমাছির! তারপর…

বেজিং: পৃথিবীতে সমস্ত মানুষই দুঃখে-কষ্টে অল্প বিস্তর কেঁদে থাকেন, হাপুস নয়নে বা লোকচক্ষুর অন্তরালে। এবার কে জানত, চোখের জল পান করতে ভালোবাসে মৌমাছি! শুনতে অবাক লাগলেও গা শিউরে ওঠার মতন এই ঘটনাটি চীনের তাইওয়ানের। ঘটনাটি গতমাসে।

বাম চোখে অসম্ভব যন্ত্রণা নিয়ে ফুইইন ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে আসেন ২৯ বছর বয়সী হে। চোখে কনট্যাক্ট লেন্স থাকার কারণে চোখ রগড়াতে পারেননি ওই মহিলা, ফলত চোখটি বেঁচে যায় তার। চক্ষুপরীক্ষার সময়েই অস্বাভাবিক কিছু ব্যাপার চোখে পড়ে চক্ষু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হু-চিং-টিং এর। অনুবীক্ষণ যন্ত্রের নীচে দেখার পর জানা যায়, মহিলার অশ্রুথলিতে আস্তানা গেড়েছে পতঙ্গ জাতীয় কিছু।

ধীরে ধীরে তাদের বাইরে আনতেই চোখ কপালে ওঠে সবার! একটা নয়, দুটি নয়, চার চারটে জীবন্ত মৌমাছি। তারা বেশ কিছু দিন ধরে সেখানে বাসা গেড়ে মহিলার চোখের জল সাবাড় করছিল। হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়ছেন। চোখের জল সাবাড় করা এই মৌমাছির নাম সোয়েট বি। তাঁরা সাধারণত হুল ফোটায় না, তবে প্রাণীদের ঘাম বা অশ্রু তাদের খুবই পছন্দ। সত্যিই প্রকৃতির কি অদ্ভুত নিয়ম। চোখে লেন্স থাকার কারণেই চোখ রগড়াতে পারেননি রোগিণী, তাহলেই মোমাছিরা হুল ফোটাত। ফলত চোখটি বেঁচে যায় তাঁর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *