ভোট ও মিড ডে মিলের কাজ থেকে অব্যহতি, এবার শুধুই পড়াবেন শিক্ষক শিক্ষিকারা

নয়াদিল্লি: পড়ানো ছাড়া এতদিন স্কুল শিক্ষক বা শিক্ষিকাদের বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হত। তার মধ্যে ছিল মিড ডে মিলের দায়িত্ব, ভর্তির প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকা, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন রকমের প্রকল্প ইত্যাদির কাজ করা। কিন্তু এবার সেই সব দায়িত্ব থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের অব্যহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। শোনা গিয়েছে পড়ানো ছাড়া শিক্ষক শিক্ষিকারা যাতে অন্য কোন কাজের সঙ্গে যুক্ত না থাকেন, তার জন্য নতুন শিক্ষানীতি আনা হয়েছে।

নয়াদিল্লি: পড়ানো ছাড়া এতদিন স্কুল শিক্ষক বা শিক্ষিকাদের বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হত। তার মধ্যে ছিল মিড ডে মিলের দায়িত্ব, ভর্তির প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকা, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন রকমের প্রকল্প ইত্যাদির কাজ করা। কিন্তু এবার সেই সব দায়িত্ব থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের অব্যহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। শোনা গিয়েছে পড়ানো ছাড়া শিক্ষক শিক্ষিকারা যাতে অন্য কোন কাজের সঙ্গে যুক্ত না থাকেন, তার জন্য নতুন শিক্ষানীতি আনা হয়েছে।

এতদিন পড়ানো ছাড়া বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে প্রচুর অভিযোগ করছেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। সেই সব অভিযোগের কথা মাথায় রেখে শিক্ষা ব্যবস্থায় রদবদল আনল কেন্দ্র। জানানো হল স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা শুধু পড়ানো সঙ্গে যুক্ত থাকবেন। অন্য কোন কাজ তাঁদের করতে হবে না। গত বুধবার এই নতুন শিক্ষানীতিদের বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে। প্রতিবার নির্বাচনের সময় ভোট গ্রহণ সহ অনেক দায়িত্ব পড়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের উপর। অনেককেই কাজের খাতিরে যেতে হয় বাইরে। কিন্তু এবার থেকে তা উঠে গেল। নতুন এই ব্যবস্থায় জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ভোট বা অন্যান্য প্রশাসনিক কাজকর্ম সহ কোনও কাজে শিক্ষক শিক্ষিকাদের নিযুক্ত থাকতে হবে না।

নতুন নিয়মে বলা হয়েছে অশিক্ষামূলক বিভিন্ন কাজে শিক্ষক শিক্ষিকারা অনেকটা সময় দেন। তা বন্ধ হবে। সেই গোটা সময়টা দেওয়া হবে পড়ানোর জন্য। পড়ানোর কাজের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকা ছাড়া শিক্ষক শিক্ষিকারার আর কোনও কাজ করতে হবে না। শুধু ভোটের কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকা নয়, নিত্যদিনের স্কুলে যে সমস্ত অন্যান্য কাজ রয়েছে- যেমন মিড ডে মিলের রান্না করা ও অন্যান্য প্রশাসনিক কাজকর্ম, সেগুলো থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে শিক্ষক শিক্ষিকাদের। নতুন নিয়মে যাতে ছাতরছাত্রীদের পড়ানোর জন্য অনেকটা বেশি সময় পান শিক্ষক শিক্ষিকারা, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nine + 11 =