২৭ মাস বেতন না পেয়ে আত্মঘাতী বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার

গুয়াহাটি: হিন্দুস্থান পেপার কর্পোরেশনে (এইচপিসি) কাজ করতেন। অসমের নওগাঁয় এইচপিসি কারখানার ইউটিলিটি অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার পদে ছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ সংস্থার এই কারখানা ২০১৭ সালের মার্চে বন্ধ হয়ে যায়। ২৭ মাস ধরে বেতন না পেয়ে আত্মহত্যা করলেন বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার বিশ্বজিৎ মজুমদার। শুধু তাই নয়, সুইসাইড নোটে লিখলেন, আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী কেন্দ্রীয় সরকার। রিপোর্ট

২৭ মাস বেতন না পেয়ে আত্মঘাতী বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার

গুয়াহাটি: হিন্দুস্থান পেপার কর্পোরেশনে (এইচপিসি) কাজ করতেন। অসমের নওগাঁয় এইচপিসি কারখানার ইউটিলিটি অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার পদে ছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ সংস্থার এই কারখানা ২০১৭ সালের মার্চে বন্ধ হয়ে যায়। ২৭ মাস ধরে বেতন না পেয়ে আত্মহত্যা করলেন বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার বিশ্বজিৎ মজুমদার। শুধু তাই নয়, সুইসাইড নোটে লিখলেন, আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী কেন্দ্রীয় সরকার।

রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বাঙালি ইঞ্জিনিয়ারের স্ত্রী থাকেন কলকাতায়। দুই মেয়ে পড়াশোনার সূত্রে থাকেন দিল্লি ও কেরলে। তাঁরা বারবার ফোন করেও বিশ্বজিৎবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না। গত ২৯ এপ্রিল অফিসার কোয়ার্টারের দরজা ভেঙে সহকর্মীরা দেখতে পান এই বাঙালি ইঞ্জিনিয়ারের দেহ ঝুলছে সিলিং ফ্যান থেকে। পরে ফ্রিজ থেকে তাঁর সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়। সেখানে লেখা ছিল, আমার মৃত্যুর জন্য ভারত সরকার দায়ী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *