নয়াদিল্লি: ট্রেনের এসি বগিতে সফরের সময় যাত্রীদের কম্বল, বালিশ দেওয়াই ছিল দস্তুর৷ কিন্তু করোনাকালে সেই রীতি বন্ধ হয়ে যায়৷ করোনা পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বাভাবিক৷ চলতে দূরপাল্লার ট্রেন৷ কিন্তু বাতানুকূল বগিতে এখনও কম্বল দেওয়া শুরু করেনি রেল৷ এদিকে জাঁকিয়ে বসেছে শীত৷ ফলে জল্পনা শুরু হয়েছে এবার হয়তো বাতানুকূল বগিতে কম্পল, বালিশ দেওয়া শুরু হবে৷ সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেও এই প্রসঙ্গ ওঠে৷ সেখানেই লিখিত বিবৃতিতে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণো জানান, এখনই বাতানুকূল কামরায় বিছানা দেওয়ার পুরনো নিয়ম চালু করা হবে না। পরিবর্তে একবার ব্যবহার করা যায় এমন বিছানা-বালিশ বিক্রি করছে রেল।
আরও পড়ুন- রাওয়াতের ছেড়ে যাওয়া পদে সেনাপ্রধান নারাভানে, CDS হওয়া নিয়েও বাড়ছে জল্পনা
ট্রেনে অনেকটা পথ যাঁরা সফর করছেন তাঁরা চাইলে রেলের কাছ থেকে বালিশ, চাদর, কম্বল ইত্যাদি কিনতেই পারেন৷ সেই ব্যবস্থা চালু করেছে রেল৷ প্রথমে দিল্লিতে এই পরিষেবা শুরু হলেও এখন থেকে অন্যান্য বড় স্টেশনেও এই সুবিধা মিলবে বলে রেল সূত্রে খবর। এর জন্য যাত্রীদের মাথাপিছু খরচ হবে ৩০০ টাকা। এর বিনিময়ে রেলের তরফে দেওয়া হবে একটি বিছানা পাতার চাদর, একটি গায়ের দেওয়ার কম্বল, একটি বালিশ, বালিশের কভার, একবার ব্যবহাযোগ্য ব্যাগ, টুথপেস্ট, টুথব্রাশ, চুলে মাখার তেল, চিরুনি, স্যানিটাইজার, পেপারসোপ এবং টিস্যু পেপার।
এর চেয়ে সস্তার কিটও পাওয়া যােব। দাম পড়েব ১৫০ টাকা। অল্প দূরত্বের যাত্রার জন্য এটি েবশ ভাল৷ এই িকেট থাকেব শুধুমাত্র একটি কম্বল৷ এ ছাড়াও একটি ‘গুড মর্নিং কিট’ রেয়েছ রেলে। যার দাম মাত্র ৩০ টাকা। এই িকেট বিছানা িমলেব না। থাকেব টুথপেস্ট, টুথব্রাস, চুলে মাখার তেল, চিরুনি, স্যানিটাইজার, পেপারসোপ এবং টিস্যু পেপার।