কোটিপতি কচুরি বিক্রেতার ঘর দেখে ভিমড়ি খেলেন আধিকারিকরা

আলীগড় : তিনি বিক্রি করেন কচুরি৷ কিন্তু, সেই কচুরি বেচেয় বার্ষিক আয় প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা৷ সম্প্রতি এই কচুরি বিক্রতা নোটিস ধরিয়েছিল আয়কর দপ্তর৷ বলা হয়েছিল জিএসটি করতে৷ কিন্তু ৭০ লক্ষ টাকা রোজগার যার তাঁর বাড়ির অন্দরমহল দেখে অবাক আধিকারিকরা৷ ২২৫ বর্গফুটের একটি ঘর। ঘরের মধ্যে একটি কুলার৷ অতিথিদের জন্য কতকগুলি প্লাস্টিকের চেয়ার রয়েছে৷ ঘরের

কোটিপতি কচুরি বিক্রেতার ঘর দেখে ভিমড়ি খেলেন আধিকারিকরা

আলীগড় : তিনি বিক্রি করেন কচুরি৷ কিন্তু, সেই কচুরি বেচেয় বার্ষিক আয় প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা৷ সম্প্রতি এই কচুরি বিক্রতা নোটিস ধরিয়েছিল আয়কর দপ্তর৷ বলা হয়েছিল জিএসটি করতে৷ কিন্তু ৭০ লক্ষ টাকা রোজগার যার তাঁর বাড়ির অন্দরমহল দেখে অবাক আধিকারিকরা৷

২২৫ বর্গফুটের একটি ঘর। ঘরের মধ্যে একটি কুলার৷ অতিথিদের জন্য কতকগুলি প্লাস্টিকের চেয়ার রয়েছে৷ ঘরের ভেতর আসবাব বলতে খাট ও টিভি৷ ঘরের সামনে পড়ে একটি কালো রঙের পুরোনো সাইকেল৷ সম্প্রতি জিএসটি অফিসাররা এই বাড়িতেই রেড করেন৷ কচুরি বিক্রেতা মুকেশ কুমার জানান, সরকার কচুরির ওপরেও জিএসটি বসাতে উঠে পড়ে লেগেছে৷

মুকেশ কুমারের কচুরি বিক্রির থেকে যা রোজগার হয় তা হিসাব করে দেখা গেছে তাঁর মাসিক আয় প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা৷ নিয়ম অনুযায়ী জিএসটি প্রয়োজন হয় বার্ষিক আয় ৪০ লক্ষ টাকা বেশি হলেই৷ এর জেরেই তাঁর বাড়িতে হানা দেন জিএসটি আধিকারিকরা৷ কিন্তু তাঁরা বাড়িতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ সরকারি আধিকারিকদের৷ কিন্তু মুকেশের মাসিক আয় প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার হওয়ায় সরকারি ভাবে বলা হয়েছে এবার কচুরির ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বসানো হবে৷ কিন্তু, এত টাকা আয় করেও কোথায় গেল টাকা? তার অবশ্যই উত্তর দেননি মুকেশ কুমার৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × 5 =