এক দেশ, এক নির্বাচন আদৌ চালু করা সম্ভব?

হায়দরাবাদ: এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করার বিষয়ে বিরোধী দলের সুপ্রিমোদের ডেকে বৈঠকে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, আদৌ কি এক দেশ, এক নির্বাচন নীতু চালু করা সম্ভব? এই নীতি চালু করতে গেলে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ কী হবে? মোদির স্বপ্নের এই নীতি চালুর প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলেছেন দেশের প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার টিএস

cee1268a7f9ba627a929128ade8be392

এক দেশ, এক নির্বাচন আদৌ চালু করা সম্ভব?

হায়দরাবাদ: এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করার বিষয়ে বিরোধী দলের সুপ্রিমোদের ডেকে বৈঠকে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, আদৌ কি এক দেশ, এক নির্বাচন নীতু চালু করা সম্ভব? এই নীতি চালু করতে গেলে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ কী হবে?

মোদির স্বপ্নের এই নীতি চালুর প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলেছেন দেশের প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার টিএস কৃষ্ণমূর্তি৷ ২০০৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ছিলেন তিনি৷ এবিষয়ে কৃষ্ণমূর্তি জানান, একসঙ্গে নির্বাচন পরিচালনা করতে গেলে প্রচুর বাহিনী প্রয়োজন হবে৷ বিপুল এই বাহিনী জোগাড় করা প্রায় সম্ভব৷ সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হল কোনও নির্বাচনের পর যদি অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয় কিংবা পঞ্চায়েত, পুরসভা, বিধানসভা, লোকসভার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বদলাতে গেলে নির্বাচনী নীতি পরিষ্কার করে সংবিধান সংশোধন করত হবে৷ অনাস্থা প্রস্তাব তখনই কার্যকর হতে পারে, যখন অন্য কোনও ব্যক্তি নেতা হিসেবে নির্বাচিত হবেন৷ নয়তো আগের সরকার কাজ চালিয়ে যাবে৷ তার নিশ্চয়তা দরকার রয়েছে৷ সংবিধান সংশোধন করে এই সংস্থান রাখা প্রয়োজন৷ সংসদ বা বিধানসভার মেয়াদ নির্দিষ্ট না করলে এই ব্যবস্থা সম্ভব নয়৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *