‘বন্দে মাতরম’ কি ‘জনগণমন’র সমতুল্য? জানাল আদালত

নয়াদিল্লি: বন্দে মাতরমকে জনগণমনর সমতুল্য? জাতীয় সঙ্গীত ঘোষণার দাবিতে দায়ের হওয়ার মামলার খারিজ করল দিল্লি হাইকোর্ট৷ বন্দে মাতরমকে যাতে কেন্দ্রীয় সরকার জাতীয় সঙ্গীত ঘোষণা করে সেই আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়৷ মুখ্য বিচারপতি ডিএন প্যাটেল ও বিচারপতি সি হরিশঙ্করের বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বন্দে মাতরমকে জাতীয় সঙ্গীত ঘোষণার জন্য

‘বন্দে মাতরম’ কি ‘জনগণমন’র সমতুল্য? জানাল আদালত

নয়াদিল্লি: বন্দে মাতরমকে জনগণমনর সমতুল্য? জাতীয় সঙ্গীত ঘোষণার দাবিতে দায়ের হওয়ার মামলার খারিজ করল দিল্লি হাইকোর্ট৷ বন্দে মাতরমকে যাতে কেন্দ্রীয় সরকার জাতীয় সঙ্গীত ঘোষণা করে সেই আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়৷

মুখ্য বিচারপতি ডিএন প্যাটেল ও বিচারপতি সি হরিশঙ্করের বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বন্দে মাতরমকে জাতীয় সঙ্গীত ঘোষণার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দেওয়ার কোনও কারণ দেখা যাচ্ছে না বন্দে মাতরম জাতীয় গীতের মর্যাদা পায়৷ আবেদনকারীর এটা মাথায় রাখা উচিত৷

স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দে মাতরম ধ্বনি৷ ১৮৯৬ সালে জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশনে প্রথমবার বন্দে মাতরম গাওয়া হয়৷ এই গান স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে৷ জনগণমন মতোই এই গানের মর্যাদা পাওয়া উচিত বলে মনে করে ওই বিজেপি নেতা৷

২০১৭ সালেও একই রকম আর্জি নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়৷ সেই মামলার শুনানিতে কেন্দ্রের পক্ষে বলা হয়, দেশের মানুষের হৃদয়ে বন্দে মাতরমের একটি বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে৷ তবে এই গানকে জনগণমনর সমান মর্যাদা দেওয়া যায় না৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

fourteen − eight =