অর্থ সংকটে ভুগছে ভারতী সেনা: সূত্র

নয়াদিল্লি: তহবিল সংকটে ভুগছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। দৈনন্দিন ব্যয় ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে যোগ দিতে সেনা অফিসারদের যাতায়াত খরচ যোগাড় করতে গিয়েও রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে। প্রতিবছর এধরনের খাতে প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়। গত সোমবার পুণের ‘প্রিন্সিপাল কন্ট্রোলার অব ডিফেন্স অ্যাকাউন্টস’ থেকে জারি করা এক নির্দেশে বলা হয়েছে, ‘টেম্পরারি ডিউটি এন্ড পারমানেন্ট ডিউটি’ খাতে

অর্থ সংকটে ভুগছে ভারতী সেনা: সূত্র

নয়াদিল্লি: তহবিল সংকটে ভুগছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। দৈনন্দিন ব্যয় ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে যোগ দিতে সেনা অফিসারদের যাতায়াত খরচ যোগাড় করতে গিয়েও রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে। প্রতিবছর এধরনের খাতে প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়। গত সোমবার পুণের ‘প্রিন্সিপাল কন্ট্রোলার অব ডিফেন্স অ্যাকাউন্টস’ থেকে জারি করা এক নির্দেশে বলা হয়েছে, ‘টেম্পরারি ডিউটি এন্ড পারমানেন্ট ডিউটি’ খাতে পর্যাপ্ত অর্থ নেই।

ফলে অর্থ না পাওয়া পর্যন্ত সেনা অফিসারদের টিএ বা ডিএ আগাম পরিশোধ করা যাবে না। তবে ‘লিভ ট্রাভেল কনসেশন’ (এলটিসি) চালু থাকছে। অর্থাত্‌, বাহিনীতে প্রায় সব সময় ১,০০০-এর বেশি অফিসার অস্থায়ী ডিউটিতে যাতায়াতের মধ্যে থাকেন। আগে সম্ভাব্য ব্যয়ের ৬০-৭০ শতাংশের বেশি অর্থ আগাম তুলে নেওয়া যেত। পরে সেসবের বিল পেশ করা হত। যেকোনও মুহূর্তের নোটিশে যাতে ছুটে বেড়ানো যায়, সেজন্যই এই সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছুদিন থেকে এই সুবিধা বন্ধ রয়েছে।আগে অফিসাররা সাধারণত নিজেদের খরচে ভ্রমণ করতেন এবং পরে ভাতার বিল জমা দিতেন। সেটাও বন্ধ করা হয়েছে নতুন নির্দেশে। কিছুদিন আগেই সেনা অফিসারদের হোটেলে থাকা পরিহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়। অস্থায়ী দায়িত্ব ও সরকারি ভ্রমণকালে আর্মি গেস্ট হাউজে থাকার জন্য বলা হয়।এতদিন আর্মি অফিসাররা থ্রি-স্টার থেকে ফাইভ-স্টার পর্যন্ত হোটেলে থাকতে পারেন। সেসব সুবিধা বন্ধ করার নির্দেশের কিছুদিনের মধ্যেই ফের এই নয়া নির্দেশিকা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 × 5 =