নয়াদিল্লি: চিনা সেনারা ভারতকে ঘিরে ফেলতে চাইছে। তার জন্য ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোর সাহায্য নিচ্ছে তারা। ইতিমধ্যে নেপালকে তারা হাতের মুঠোয় করতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশকে তারা ক্রমাগত কর মকুবের প্রলোভন দেখাচ্ছে। অন্য দিকে পাকিস্তান তো চিনকে নিজেদের বন্ধু দেশ বলেই মনে করে। এবার পাক সীমান্তকে কাজে লাগাতে চাইছে চিন। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর জুড়ে চিনা বায়ুসেনার আনাগোনা সন্দেহ বাড়ায় ভারতের। পাক অধিকৃত কাশ্মীরের অবতরণ করে চিনা বায়ুসেনার বিমান। তারপর থেকেই লাদাখে চিনা বায়ুসেনার নজরদারি বাড়ার ঘটনায় বিশেষ পাক যোগ খুঁজে পাচ্ছে নয়াদিল্লি।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যরম সূত্রে খবর, স্কার্দুতে চিনা সেনাবাহিনীর গতিবিধি ভারত পর্যবেক্ষণ করেছে৷ এরপরেই এলাকা জুড়ে হাই অ্যালার্ট জারি করেছে। সেনাবাহিনীকে সতর্ক করা হয়েছে। ভারতও এলাকায় বায়ু সেনাবাহিনীর ক্ষমতা বাড়াতে শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। সীমান্তে বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানগুলিকে ওড়ানো হচ্ছে।
তবে আলোচনার পর থেকে লাদাখ সীমান্ত থেকে চিন সেনাকে সরে যেতে দেখা দিয়েছে। পাকিস্তানে চিন সামরিক শক্তি বাড়াতে শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। করাচি বন্দরে চিনের ০৯৩-শ্যাং নিউক্লিয়ার সাবমেরিন। লাহোরে জে-১১ যুদ্ধবিমান মোতায়েন করা হয়েছে। এমনটাই বিস্ফোরক তথ্য সামনে এসেছে। সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাকিস্তানকে সরাসরি লালফৌজের সমরঘাঁটিতে পরিণত করে ফেলেছে চিন। আর তা করে ভারতের বিরুদ্ধে একেবারে যুদ্ধের প্রস্তুতি চিনের সেনাবাহিনী। অন্য দিকে স্যাটেলাইটের ছবিতে দেখা গিয়েছে লাদাখ সীমান্তে চিন অবৈধ নির্মাণ জোর কদমে শুরু করেছে।