স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশ, মন্ত্রিসভার বৈঠকে চায়ের সঙ্গে থাকবে না ‘টা’!

আজ বিকেল: এবার মন্ত্রীদের শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে বেশ সচেতন হয়ে উঠল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। ফাস্ট ফুড পেট ভরালেও যে শরীরকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয় তা একেবারে নিশ্চিত। তাই মন্ত্রিসভার বৈঠকে আর বিস্কুট কুকিজের মতো ফাস্টফুড পরিবেশিত হবে না। এসব অস্বাস্থ্যকর খাবারে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। এর আগে

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশ, মন্ত্রিসভার বৈঠকে চায়ের সঙ্গে থাকবে না ‘টা’!

আজ বিকেল: এবার মন্ত্রীদের শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে বেশ সচেতন হয়ে উঠল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। ফাস্ট ফুড পেট ভরালেও যে শরীরকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয় তা একেবারে নিশ্চিত। তাই মন্ত্রিসভার বৈঠকে আর বিস্কুট কুকিজের মতো ফাস্টফুড পরিবেশিত হবে না। এসব অস্বাস্থ্যকর খাবারে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। এর আগে মন্ত্রকের যে কোনও বেঠকে চায়ের সঙ্গে পরিবেশিত হত বিস্কুট আর কুকিজ। স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন নির্দেশ দিয়েছেন, অবিলম্বে ওই সব খাবার দেওয়া বন্ধ করতে হবে।

উল্লেখ্য, চলতি মাসের ১৯ তারিখেই স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে একটি নির্দেশিকা প্রকাশিত হয়েছে। তাতে সাফ জানানো হয়েছে সরকারি বৈঠকে কোনওরকম ফাস্ট ফুড পরিবেশন করা চলবে না। বিস্কুট কুকিজের বদলে খেজুর, ভুনা চানা, বিভিন্ন রকমের বাদাম, যেমন আখরোট, আমন্ড। এসব খেতেও ভাল শরীরের কোনও ক্ষতি তো হয়ই না। উল্টে উপকার হয়। তাই চায়ের সঙ্গে টায়ে থাকবে এসবই। ইতিমধ্যেি নির্দেশিকার প্রতিলিপি পৌঁছে গিয়েছে মন্ত্রকের প্রতিটি দপ্তরে ও ক্যান্টিনে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন নিজে একজন ডাক্তার, কোন খাবারে শরীর ভাল থাকে রোগ বাসা বাঁধে না। তা তিনি ভালরকম জানেন। কী কী খেলে ব্লাড প্রেসার হাই হতে পারে, কোলস্টেরল বেড়ে যেতে পারে এবং এর জেরে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে, তা তাঁর জানা। মন্ত্রীরা চায়ের সঙ্গে টা খেয়ে অসুস্থ থাকুন তা স্বাস্থ্য মন্ত্রী চান না, তাইতো সার্কুলারে স্পষ্টই বলা হয়েছে স্বাস্থ্যকর খাবার দাবার অভ্যাস করে ফেলুন। এতে শরীর মন দুই ভাল থাকবে রোগও বাসা বাঁধতে পারবে না। বলা বাহুল্য মন্ত্রীর এহেন নির্দেশিকায় খুশি মন্ত্রকের কর্তারা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eleven + five =