নয়াদিল্লি: একাধিক দাবিদাওয়া নিয়ে দিল্লির পথে পঞ্জাব, হরিয়ানার হাজার হাজার কৃষক। পঞ্জাবের ফতেগড় সাহিব থেকে শুরু হয় তাঁদের ‘দিল্লি চলো’ অভিযান। ব়্যালি এগোতেই পঞ্জাব এবং হরিয়ানার মধ্যবর্তী শম্ভু সীমান্তে তৈরি হয় ধুন্ধুমার পরিস্থিতি৷ কৃষকদের রুখতে ছোড়া হয় কাঁদানে গ্যাসের সেল৷ প্রতিবাদী কৃষকদের রুখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহিনীকে৷ পুলিশের সঙ্গে রীতিমতো ধাক্কাধাক্কি শুরু হয় আন্দোলনরত কৃষকদের৷ তাঁদের পথ আটকাতে ইতিমধ্যেই পঞ্জাব-হরিয়ানা সীমান্ত এবং দিল্লিতে ঢোকার সমস্ত প্রবেশপথে ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে৷ কাঁটা দেওয়া তার জড়িয়ে কার্যত দুর্গ গড়ে তোলা হয়েছে। তবে কৃষকরাও থামবার পাত্র নন৷ তাঁদের হুঁশিয়ারি, আধ ঘণ্টার পরে সমস্ত ব্যারিকেড ভেঙে ফেলবে।
২০২০ সালে কেন্দ্রের আনা তিনটি কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে দিল্লি সীমান্তে দীর্ঘদিন অবস্থানে বসেছিলেন কৃষকেরা। পরে ওই তিনটি আইন বাতিল করা হয়। আন্দোলনে নামা কৃষকদের দাবি, সরকারকে ফসলের ন্যায্য সহায়ক মূল্যের আইনি নিশ্চয়তা দিতে হবে৷ মুকুব করতে হবে কৃষি ঋণ৷