৭ দফায় ভোটের দিন ঘোষণা কমিশনের, ২৩ মে ফল ঘোষণা

নয়াদিল্লি: লোকসভা ভোটের দিন ঘোষণা করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন৷ দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা জানান, সাত দফায় হবে এবারের লোকসভা নির্বাচন৷ প্রথম দফার ভোট ১১ এপ্রিল৷ দ্বিতীয় দফার ভোট ১৮ এপ্রিল৷ তৃতীয় দফার ভোট ২৩ এপ্রিল। চতুর্থ দফার ভোট ২৯ এপ্রিল। পঞ্চম দফার ভোট ৬ মে। ষষ্ঠ দফার ভোট ৬

৭ দফায় ভোটের দিন ঘোষণা কমিশনের, ২৩ মে ফল ঘোষণা

নয়াদিল্লি: লোকসভা ভোটের দিন ঘোষণা করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন৷ দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা জানান, সাত দফায় হবে এবারের লোকসভা নির্বাচন৷ প্রথম দফার ভোট ১১ এপ্রিল৷ দ্বিতীয় দফার ভোট ১৮ এপ্রিল৷ তৃতীয় দফার ভোট ২৩ এপ্রিল। চতুর্থ দফার ভোট ২৯ এপ্রিল। পঞ্চম দফার ভোট ৬ মে। ষষ্ঠ দফার ভোট ৬ মে। ৭ম দফার ভোট ১৯ মে। ২৩ মে লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হবে।

জানান, সুষ্ঠ‌ু ভাবে ভোট করতে বদ্ধপরিকর কমিশন৷ আজ থেকেই চালু হয়ে যাচ্ছে আদর্শ আচরণবিধি৷ এবারের নির্বচনে অংশ নিচ্ছেন ৯০ কোটি ভোটার৷ ভোট বুথেই এবার ভি ভি প্যাটের থাকছে৷ নির্বাচন বিধি না মানলে কড়া অবস্থান নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে৷ এবার দেশে প্রায় ১০ লক্ষ ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি৷ ভোটারদের জন্য চালু টোলফ্রি নম্বর চালু কমিশনের৷ ১৯৫০ এই নম্বরে ফোন করে জানানো যাবে অভিযোগ৷

রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচন সংক্রান্ত বেশ কিছু বিধিনিষেধ জারি করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা৷ বলেন, ‘‘আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় উপর কড়া নজর রাখব৷’’

গতবার ৪ মার্চ লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করে কমিশন৷ গত ২০১৪-র নির্বাচন মোট ৯ দফায় নেওয়া হয়৷ কিন্তু, এবার নির্ঘণ্ট প্রকাশে কিছু বিলম্ব হয়ে গিয়েছে৷ ইতিমধ্যেই কমিশনের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, লোকসভার ভোট করাতে পুরোপুরি প্রস্তুতি তারা৷ আজ, সেই ঘোষণাই করতে চলেছে কমিশন৷

২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে গোটা রাজ্যে ৬১৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছিল। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যে এসেছিল প্রায় ৭০০ কোম্পানি। এবার সেই সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। গত ৩১ জানুয়ারি ও ১ ফেব্রুয়ারি দু’দিন ধরে রাজ্যে নানা বৈঠক করে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা৷ জানান, প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। টহলদারিতেও থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সেই সঙ্গে এও জানা গিয়েছিল, মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে বিভিন্ন এলাকায় টহলদারির জন্য রাজ্যে কমপক্ষে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে আসবে। কিন্তু ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি দেশের পরিস্থিতি বদলে যায়। সিআরপিএফের উপর জঙ্গিহানার ঘটনার পর গোটা ফোর্সের নজর এখন অশান্ত কাশ্মীরে৷ ফলে, এই পরিস্থিতি বাহিনী কতটা মোতায়েন করা যাবে, তা নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে৷

বিস্তারিত আসছে…

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

seventeen − 12 =