আগামী সপ্তাহের মধ্যেই করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু! কী বলছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক?

নয়দিল্লি: রবিবার ড্রাগ কন্ট্রোল বোর্ডের অনুমোদন পেয়েছে কোভিশিল্ড। তারপর সময়সীমার জল্পনা শেষ করে বুধবার সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের অনুমোদনের তারিখ থেকে ১০ দিনের মধ্যে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এখনও পর্যন্ত দুটি ভ্যাকসিন অনুমোদন পেয়েছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কোভিশিল্ড, যা পুনে ভিত্তিক সিরাম ইনস্টিটিউট তৈরি করছে এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন।

নয়দিল্লি: রবিবার ড্রাগ কন্ট্রোল বোর্ডের অনুমোদন পেয়েছে কোভিশিল্ড। তারপর সময়সীমার জল্পনা শেষ করে বুধবার সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের অনুমোদনের তারিখ থেকে ১০ দিনের মধ্যে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এখনও পর্যন্ত দুটি ভ্যাকসিন অনুমোদন পেয়েছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কোভিশিল্ড, যা পুনে ভিত্তিক সিরাম ইনস্টিটিউট তৈরি করছে এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন।

এখনও পর্যন্ত ৫৮ জনের শরীরে নতুন করোনা স্ট্রেন পাওয়া গিয়েছে। তবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক বুধবার সকালে জানিয়েছে ২০ জনের শরীরে নতুন স্ট্রেনের রিপোর্ট মিলেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রক বলেছে “এখন সমস্ত ভ্যাকসিন কাজ করছে। মিউটেশনগুলির কোনওটিই ভ্যাকসিনগুলিকে চ্যালেঞ্জ জানায়নি। আমরা অনুপযুক্ত ক্লাস্টারের কোনও উত্থান দেখিনি। এখন পর্যন্ত এর প্রতিক্রিয়া ভাল।” সিরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান আদার পুনাওয়ালা বলেছেন যে তাঁদের কাছে ৫ মিলিয়নেরও বেশি ডোজ দ্রুত রোলআউটের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। 

পুনাওয়ালা আরও জানিয়েছেন, “ভারত সরকার যত তাড়াতাড়ি আমাদের জানাতে পারবে, আমরা এটি কোথায় পাঠাতে হবে এবং কিছু অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা প্রক্রিয়া শুরু করব। আমরা আশা করছি যে এই সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা আগামীতে ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে শেষ হবে। তার পরে খুব দ্রুত রোলআউট হবে ভ্যাকসিন।” তিনি বলেন, সংস্থাটি আগামী ৩০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে ৭০ থেকে ৮০ মিলিয়ন ডোজ সরবরাহ করতে পারবে। ইতিমধ্যে গোটা দেশে ড্রাই রান অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে যে দেশ টিকা অভিযান শুরু করতে প্রস্তুত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

five × one =