আজ বিকেল: এখানকার মানুষ কেন্দ্রীয় বাহিনীর সহযোগিতায় ভোট দিচ্ছেন। এখনও পর্যন্ত বীরভূমের ১০০ শতাংশ ভোট সফলভাবেই পড়েছে। এককথায় ভোট শান্তিপূর্ণই হয়েছে, নজরবন্দি নয় জয় হয়েছে নকুলদানার। এদিন দলীয়কর্মী বাইকে চেপে নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে বুথে আেন বীরভূমের অবিসংবাদী তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। নজরবন্দি হলেও তাঁর মনে সেসব নিয়ে কোনও ছাপ পড়েনি। স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই জানালেন, কর্মীদের হাত চালিয়ে ভোটের কাজ শেষ করতে বলেছেন। গরম বাড়ছে ভোট তাড়াতাড়ি শেষ না হলে মানুষের কষ্ট হবে।
এদিকে হাতচালিয়ে ভোট শেষ করা বলতে অনুব্রতবাবু কর্মীদের ঠিক কি বোঝালেন তানিয়েও শুরু হয়েছে তরজা। জেলার বিভিন্ন প্রান্তে তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা ভোট দিতে দিচ্ছে না এই যুক্তি তিনি মানতে নারাজ। ভোট দেওয়ার পর ফের বাইকে চেপেই নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে বাড়ি পথে রওনা হলেন এই পোড়খাওয়া তৃণমূল নেতা।
অন্যদিকে নানুরে ভোট দেওয়াকে কsন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়াল দুই দল। বিজেপির মারমুখী কর্মী সমর্থকরা তৃণমূলের কর্মীদের দিকে লাঠি হাতে তেড়ে য়ায়। শাসক দলের তরফে ভোটারদের জন্য খাবার ও রান্নাবান্নার আয়োজন হয়েছিল তার সবটাই নষ্ট করে দেয় বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। কোনওক্রমে প্রাণে বাঁচতে হাতজোড় করে প্রাণ ভিক্ষা চান তৃণমূলের মহিলা সমর্থক। তাঁর দাবি, হিন্দু পাড়ায় মুসলিম যুবক কেন ভাড়া থাকবে তাই নিয়েই মারতে এসেছে বিজেপি সমর্থকরা।