নয়াদিল্লি: বিশ্বে অন্যতম প্রভাবশালীদের মধ্যে হলেন সুন্দর পিচাই, মার্ক জকারবার্গ, জেফ বেজোস ও টিম কুক। আর তাঁদেরকেই মার্কিন কংগ্রেসের জেরার মুখে পড়তে হয়েছে। তাঁদেরকে খুঁটিনাটি প্রশ্ন করে চলেছে মার্কিন বিচার বিভাগ। তাঁদের একের পর এক প্রশ্ন করে চলেছেন। তাঁরা বাধ্য হচ্ছেন সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে। ভার্চুয়াল মাধ্যমেই এই প্রশ্নোত্তরের পালা চলে। গুগলের বিরুদ্ধে ঘোরতর অভিযোগ রয়েছে। গুগলের বিরুদ্ধে তথ্য চুরির অভিযোগ নিয়ে আসা হয়েছে।
তবে এটা প্রথম নয়, এর আগেও গুগল কর্তা সুন্দর পিচাই, ফেসবুক সিইও মার্ক জুকারবার্গ, মাইক্রোসফট কর্তা বিল গেটসকে আগেও তাদের ব্যবসার খুঁটিনাটি প্রকাশ করতে হয়েছে। এবারের মতো আগের বারেও ট্রাস্ট কমিটির প্যানেলে আত্মপক্ষ সমর্থন করে একের পর এক জবাব দিয়ে যতে হয়।
গুগলের বিরুদ্ধে অভিযোগ , বিশ্বজোড়া বাজারে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে তথ্য চুরি করেছে। এই অভিযোগ নিয়ে এসেছেন মার্কিন ডেমোক্র্যাট এবং অ্যান্টি-ট্রাস্ট সাবকমিটির চেয়ারম্যান ডেভিড সিসিলিন। তাঁর অভিযোগ, গুগলের ব্যবসা দিনে দিনে ফুলে ফেঁপে উঠছে। কিন্তু এর কোনও বিস্তারিত তথ্য ডেমোক্র্যাটদের নেই। প্রশ্ন উঠেছে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে। গ্রাহক টানতে অন্য ব্যবসায়ীদের সংস্থার থেকে রিভিউ চুরি করছে গুগল এমন অভিযোগও করেন মার্কিন ডেমোক্র্যাট।
তথ্য চুরির অভিযোগে সুন্দর পিচাই বলেন, গুগলের তথ্য চুরি করার দরকার পড়ে না। গুগলের মতো সংস্থা নিজেদের প্রযুক্তির মান ধরে রাখতে পারে। তিনি বলেন, গুগল নিজের সেরাটা দিয়ে ব্যবসা ধরে রাখে। এখানে কোনও কারচুপির গল্প নেই। এর আগেও গুগলের বিরুদ্ধে তথ্য চুরির অভিযোগ এসেছিল। গুগলের পাশাপাশি ফেসবুকের বিরুদ্ধেও একাধিকবার তথ্য চুরির অভিযোগ ওঠে।